
দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক: বিতর্ক যেন তাঁর পিছু ছাড়তেই চায় না—তিনি কঙ্গনা রানাউত। অভিনেত্রী ও মান্ডির সাংসদকে ঘিরে আলোচনা যেন অন্ত নেই। কোনও সমালোচনাই গায়ে মাখতে রাজি নন তিনি। তাঁর মন্ত্র যেন একটাই— ‘ভালো মন্দ যাহাই আসুক সত্যরে লও সহজে।’ আর সেইভাবেই সমস্ত বিতর্ক ও কটাক্ষ পাশ কাটিয়ে গুজরাট সফর সারছেন কঙ্গনা। মোদিরাজ্যের মন্দিরে তাঁকে ভক্তিভরে পুজো দিতে দেখা গেল। তাহলে কি নতুন দিশায় পা বাড়াতেই এমন বদল? তাঁর এই নতুন রূপ দেখে সেই প্রশ্নও উঠছে।
গুজরাটে বেড়াতে গিয়েছেন তিনি। সফর সেরেছেন গির জাতীয় উদ্যানেও। আর তারপরেই তাঁর সোশাল মিডিয়ায় দেখা গেল তাঁকে এক্কেবারে অন্যভাবে। গুজরাটের দ্বারকাধীশ মন্দিরে পুজো দিলেন কঙ্গনা। সোশাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিলেন সেই ছবি। ক্যাপশনে লিখলেন, ‘আজ দ্বারকাধীশ মন্দিরে পুজো দিয়ে বহু পুণ্য অর্জন করলাম। ওনার ভক্তিতেই ডুবে গিয়েছিলাম আজ। দ্বারকাধীশের আশীর্বাদের হাত যেন সারাজীবন মাথার উপর থাকে।’ হালকা গোলাপি রঙের শড়িতে সেজে, মাথায় কাপড় দিয়ে ভক্তি ভরে পুজো দিতে দেখা যায় এদিন কঙ্গনাকে।
উল্লেখ্য, রাজনীতিতে প্রবেশের মাত্র কিছু বছরই কাটতে না কাটতেই তাঁর আকর্ষণ কমে গেছে—এমনই মন্তব্য করেছেন অনেকে। কারণ একটাই,রাজনীতি নিয়ে তাঁর নানা বিরূপ মনোভাব ও মন্তব্য। উল্লেখ্য, রাজনীতিতে প্রবেশের মাত্র কিছু বছরই কাটতে না কাটতেই তাঁর আকর্ষণ কমে গেছে—এমনই মন্তব্য করেছেন অনেকে। কারণ স্পষ্ট: রাজনীতি নিয়ে তাঁর বিভিন্ন বিরূপ মনোভাব ও মন্তব্য। মান্ডির সাংসদ হওয়ার পরও বন্যাবিধ্বস্ত হিমাচলের পাশে দাঁড়ানোর বদলে পারিশ্রমিক নিয়ে তিনি নানা মন্তব্য করেছেন। এ নিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে রাজনীতির মহলে অনেকেই অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবুও এসব নিয়ে একেবারেই ভ্রুক্ষেপ নেই কঙ্গনার; তিনি রয়েছেন তাঁর নিজস্ব স্বভাবেই।
