Entertainment

1 hour ago

Dharmendra Passes Away: বলিউডে শোকের ছায়া! প্রয়াত ধর্মেন্দ্র, শ্মশান ও বাড়িতে সেলেবদের ভিড়

Dharmendra
Dharmendra

 

দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক:  সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র সোমবার চিরবিদায় নিলেন। বহু দিন ধরে স্বাস্থ্য খারাপ থাকায় তিনি মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। হাসপাতাল থেকে ছুটি পাওয়ার পর তাঁর চিকিৎসা বাড়িতেই চলছিল। পরিবার জানিয়েছিল, তাঁর শারীরিক অবস্থা ক্রমশ উন্নত হচ্ছিল। কিন্তু সোমবার দুপুরে সেই আশার আলো নিভিয়ে দেয় বেদনাদায়ক খবরটি। সংবাদ সংস্থা আইএএনএস জানিয়েছে, দীর্ঘ অসুস্থতার সঙ্গে লড়াইয়ের পর বলিউডের 'হি-ম্যান' পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন।

ফের সঙ্কটের মধ্যে বলিউড কিংবদন্তি ধর্মেন্দ্র। সোমবার সকাল থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। খবর পাওয়া যায়, অভিনেতার বাড়িতে পৌঁছায় অ্যাম্বুল্যান্স। সংবাদ সংস্থা আইএনএস সূত্রে খবর, অভিনেতার বাড়ি থেকে ৫০ মিটারের মধ্যে নিরাপত্তার জন্য ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর ভিডিয়ো অনুসারে, মুম্বইয়ের শ্মশানের বাইরে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে বলিউড সেলেবদের। অপর একটি সূত্র জানাচ্ছে, ভিলে পার্লে শ্মশানে মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েক জন রাজনৈতিক নেতাও পৌঁছেছেন। ইতিমধ্যেই  বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ধর্মেন্দ্র  ৮৯ বছর বয়সে মৃত্যুবরন  করেছেন। বলি পরিচালক করণ জোহার ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যু’তে সমাজমাধ্যমে শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন—একটি যুগের অবসান হল। এতকিছুর পরেও আনুষ্ঠানিক ভাবে ধর্মেন্দ্র মৃত্যুর কথা জানায়নি হাসপাতাল কিংবা তাঁর পরিবার। গোটাটাই এখনও পর্যন্ত রহস্যে ঢাকা।

উল্লেখ্য, ১০ নভেম্বর ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিনেতার অসুস্থতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বলিউড এবং সাধারণ মানুষ উভয়েই চিন্তিত হয়ে ওঠে। এমনকী, তাঁর মৃত্যুর ভুয়ো খবরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে, যা শুনে সকলের মনই ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ে। অবশ্য পরে পরিবারের পক্ষ থেকে এই খবর ভুয়ো বলে নিশ্চিত করা হয়। লিউডের ‘হিম্যান’কে দেখতে তড়িঘড়ি হাসপাতালে পৌঁছান অনেক ভক্ত ও পরিচিতরা। অন্যদিকে ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর ভুয়ো খবর ছড়াতেই এক্স হ্যান্ডেলে ক্ষুব্ধ হেমা লেখেন, “যা ঘটছে তা ক্ষমার অযোগ্য! দায়িত্বশীল চ্যানেলগুলি কীভাবে একজন ব্যক্তিকে নিয়ে মিথ্যে খবর ছড়াতে পারে? যিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং সুস্থ হয়ে উঠছেন। এটা অত্যন্ত অসম্মানজনক এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ। দয়া করে এই কঠিন সময়ে পরিবারের প্রতি যথাযথ সম্মান বজায় রাখুন। আর আমাদের একান্তে থাকতে দিন।” 

You might also like!