দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃমধ্যকর্ণ থেকে অন্তঃকর্ণের মাঝে ত্রিস্তরীয় পর্দার মতো একটি অংশ থাকে যার নাম টিমপ্যানিক মেমব্রেন। শব্দতরঙ্গ কানের পর্দায় কম্পন তৈরি করে। এই কম্পন মধ্যকর্ণের ছোট ছোট হাড়ের মাধ্যমে অন্তঃকর্ণে পৌঁছয়। এরপর অন্তঃকর্ণ থেকে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। তখনই সবাই শুনতে পায়। এটি খুবই স্পর্শকাতর। তাই আঘাতে বা অন্য কোনও কারণে কানের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হলে মধ্যকর্ণে ইনফেকশন থেকে শ্রবণশক্তি লোপ পাওয়ার আশঙ্কা থাকে।কারও কানের বাইরের অংশে চুলকানি হয়, কারও কানের ভিতরে। আসুন জেনে নিই কোন কোন কারণে চুলকানি হয় কানে।
1.কানের যে রাস্তা বাইরে থেকে পর্দা পর্যন্ত চলে গিয়েছে, সেখানে অনেকের চুলকানি হয়। কানের ওই অংশ শুষ্ক হলে চুলাকনি হতে পারে।
2.কানে খোল জমলে বা স্নানের সময় কানের ওই অংশে জল ঢুকে গেলে চুলকানি হতে পারে। চর্মরোগ হলেও অনেকের কান চুলকায়।
3.কানের পর্দায় যদি কোনও সমস্যা হয়, তাহলেও সারাদিন কান সুড়সুড় বা চুলকানোর সমস্যা হতে পারে।
4.কানের পর্দায় যদি কারও ছিদ্র থাকে বা কানের পর্দায় যদি কোনও সংক্রমণ হয়, তাহলেও কান চুলকায়।
5.কানে অনেকেই ইয়ারবাড, পাখির পালক, পেন-পেন্সিল দিয়ে খোঁচায়। এই সব থেকে সংক্রমণ হয়েও কান চুলকাতে পারে।
6.তবে কানের চুলকানি যদি বেশি মাত্রায় হয়। বা কানের কোনও অংশ লালচে হয়ে ওঠে, তখন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।