ধর্মশালা, ৪ সেপ্টেম্বর : দীর্ঘ চাকরি জীবনের পর, অবসরে অধিকাংশ মানুষই স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন বেছে নেন, আর এই অবসরের সময়ই ড্রাগনফ্রুট চাষ করে তাক লাগিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের জীবন রানা। দীর্ঘদিন স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন জীবনবাবু, অবসরকালীন সময়ে চাষাবাদ করে সাফল্যের নতুন গল্প রচনা করেছেন তিনি। জীবনবাবুর বাগানে ফলন হয়েছে বিপুল ড্রাগনফ্রুট। যা আকারেও বেশ আকর্ষণীয়।
অবসরকালীন সময়ে জীবন রানা নিজের পৈতৃক জমিতে ভাগ্য খোঁজার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জীবনের দাদু মতি সিংও একজন কৃষক ছিলেন। জীবন তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নাগরোটা সুরিয়ানের কাছে ঘর জরোতে থাকেন। জীবন বলেছেন, “আমার ছেলে পেশায় সিভিল ইঞ্জিনিয়ার আশিস রানার কঠোর পরিশ্রম এবং আমার স্ত্রী কুন্তা রানার সহযোগিতার ফল এই ড্রাগনফ্রুট চাষ।" জীবনের মতে, কোভিড মহামারীর সময়ই তিনি এবং তাঁর ছেলে আশিস চাষকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এই সময়ে, রাজ্যের অনেকেই এই ফলের কথা শোনেনি অথবা স্বাদও নেননি। তাই ফল ফলনের চিন্তাভাবনা করেন তাঁরা। পেয়েছেন সাফল্যও।