নয়াদিল্লি, ৯ সেপ্টেম্বর : সুপ্রিম কোর্টে আর জি কর হাসপাতালে চিকিৎসকের মৃত্যুর মামলার শুনানীতে সোমবার আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি মন্তব্য করেন, “রাত পৌনে ১২টায় এফআইআর দায়ের হয়েছিল। গত ২৭ বছরের কর্মজীবনে আমি এমন মামলা দেখিনি।”
তিনি এক জনস্বার্থ মামলাকারীর পক্ষে সওয়াল করেন আদালতে। তিনি বলেন, “ময়নাতদন্তের পুরো রিপোর্ট দয়া করে খতিয়ে দেখুন। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উপস্থিত চিকিৎসকেরা একটি লবির।”
সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল সোমবার সুপ্রিম কোর্টে বলেন, “সকাল সাড়ে ৯টায় দেহ দেখতে পাওয়া গিয়েছিল। ফরেন্সিক রিপোর্ট বলছে, দেহ যখন পাওয়া গিয়েছিল, তখন তা অর্ধনগ্ন অবস্থায় ছিল। তাঁর দেহে ক্ষতচিহ্ন ছিল। ওই সব নমুনা এমস বা অন্য কোনও ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিবিআই।”
আর জি করের ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজে অভিযুক্তকে প্রবেশ করতে এবং বার হতে দেখা গিয়েছিল। ফলত, ভোর সাড়ে ৪টে থেকে ফুটেজ থাকার কথা। ওই ফুটেজ কি সিবিআইকে দেওয়া হয়েছিল? জানতে চাইলেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। জবাবে সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা জানান, ২৭ মিনিটের মোট চারটি ক্লিপিং দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে।