Breaking News
 
Jadavpur University Student Death: যাদবপুরে ছাত্রীর মৃত্যুতে চাঞ্চল্য, অনামিকার পরিবারের অভিযোগে খুনের মামলা রুজু! Kharagpur IIT: মাতৃভাষায় প্রযুক্তি শিক্ষা,খড়গপুর আইআইটিতে বাংলাভাষায় উচ্চশিক্ষার নতুন দিগন্ত! Jwala Gutta : মানবিকতায় উজ্জ্বল জ্বালা গুট্টা, অভাবী শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান Calcutta high Court: অবসর নিলেন কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম,নবতম দায়িত্বে বিচারপতি সৌমেন সেন! ISREL-IRAQ Conflict:'যুদ্ধঘোষণা' পশ্চিম এশিয়ার আরেক রাষ্ট্রনেতার, ইজ়রায়েলের বিরুদ্ধে ইসলামি সামরিক জোটের আহ্বান Helencha High School : ছাত্রীদের কুরুচিকর ইঙ্গিত? সহকারী প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, মাথা ফাটল মারধরে!

 

Tripura

11 months ago

Kamalpur on National Highway:জাতীয় সড়কের কমলপুর – কুমারঘাট অংশে বেহাল অবস্থা, যাত্রী দুর্ভোগ

Kamalpur on National Highway
Kamalpur on National Highway

 

কমলপুর (ত্রিপুরা), ৩০ সেপ্টেম্বর : ত্রিপুরার উত্তর, ঊনকোটি ও ধলাই জেলার সঙ্গে রাজধানী আগরতলার যোগাযোগকে সহজ ও দ্রুততর করার জন্য ২০৮ নং জাতীয় সড়কের নির্মাণ করা হয়। এতে এই তিন জেলার সঙ্গে রাজ্যের বাকি অংশের যোগাযোগ সহজ হয়। শুধু এটাই নয় এই ২০৮ নং জাতীয় সড়ক এখন রাজ্যের অন্যতম ব্যস্ত সড়ক।

কিন্তু বর্ষার কারণে এই সড়কে যান চলাচল মাঝেমধ্যেই থমকে যায়। বিশেষ করে সড়কের কমলপুর – কুমারঘাট অংশে ৩৭.৪২ কিলোমিটার দূরত্বে পাহাড়ের ধস এবং কিছু জায়গায় সড়কের ভয়ংকর অবস্থার কারণে বিপজ্জনক হয়ে উঠে যান চলাচল। অথচ এই অংশের মেরামতে তেমন কোন ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না দায়িত্বপ্রাপ্ত জাতীয় সড়ক উন্নয়ন নিগম বা সংক্ষেপে এনএইচডিসিএলের।

এই সড়কে অসংখ্য যাত্রীবাহী ও মালবাহী গাড়ি চলাচল করে প্রতিদিন। কম সময়ে মসৃণ যাত্রার জন্য এই পথ বেশিরভাগ মানুষেরই প্রথম পছন্দ। কমলপুরের রবীন্দ্র দেবনাথ প্রতিদিন উনার যাত্রীবাহী টাটা ম্যাজিক নিয়ে এই পথে কুমারঘাট পর্যন্ত যাতায়াত করেন। তিনি জানালেন, এই সড়কের সাইকারবাড়ি পেরিয়ে দু’জায়গায় চারশ মিটার আর ডেমডুম পেরিয়ে প্রায় সাড়ে তিনশ মিটারের মত জায়গা জাতীয় সড়ক ছেড়ে পুরোনো সড়ক ধরে পেরোতে হয়। ওই জায়গাগুলোতে পাহাড়ের মাটি ধসে যান চলাচল খুবই বিপজ্জনক। ঘটতে পারে ভয়ংকর দুর্ঘটনা।

এই সড়ক ধরে কুমারঘাট থেকে প্রতিদিন খোয়াই যাওয়া আসা করেন সরকারি কর্মচারী রঞ্জিত রায়। তিনি জানালেন, এই জায়গাগুলিতে অল্প কিছু কাজ বাকি রয়েছে দেখেই বোঝা যায়। বিদ্যুৎ দপ্তরের দুটি পরিবাহী টাওয়ার সরাতে হবে। এগুলি হয়ে গেলে আর কোন সমস্যা থাকবে না। কিন্তু কেন এই কাজগুলি আজ দু’বছর ধরে হচ্ছে না সেটাই আমরা বুঝতে পারছি না। প্রত্যেক চালক, যাত্রী এটাই ভেবে পাচ্ছেন না কেন তৎপরতা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে এনএইচডিসিএল। অথচ কাজের শুরুতে যথেষ্ট তৎপরতার সঙ্গে সড়ক নির্মাণ শেষ করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ এজেন্সি।

এই বিষয়ে এনএইচডিসিএল কুমারঘাট অফিসের আধিকারিক জানালেন, কিছু প্রশাসনিক জটিলতার জন্য বাধা পেয়েছে কাজের গতি। পরিবেশের বিরূপতাও একটি বড় কারণ। তবে পূজোর পরপরই সড়ক সম্পূর্ণভাবে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। থাকবে না কোন সমস্যা, আশ্বাস দিয়েছেন ওই আধিকারিক।

You might also like!