দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ ফাল্গুন মাস শুরু হলেই মহাশিবরাত্রির জন্য অপেক্ষা শুরু হয়ে যায় শিবভক্তদের মনে। এদিন মহাদেবকে নানা ভাবে তুষ্ট করার চেষ্টা করেন তাঁর ভক্তরা। মহাশিবরাত্রিতে রুদ্রাক্ষ ধারণ অত্যন্ত শুভ হলেও কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা দরকার।
রুদ্রাক্ষ ধারণ করার নিয়ম
রুদ্রাক্ষ গলায় মালা বা কবজিতে ব্রেস্টলেটের মতো করে পরতে পারেন।
রুদ্রাক্ষ ধারণ করার আগে অবশ্যই এটি দুধ বা সর্ষের তেলে ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।
রুদ্রাক্ষ ধারণ করার মহাদেবের মহামন্ত্র 'ওম নমহঃ শিবায়' জপ করুন।
আপনি যদি হাতে রুদ্রাক্ষ পরতে চান, তাহলে কখনোই কালো সুতো দিয়ে রুদ্রাক্ষ বাঁধবেন না।
কখনও কাউকে উপহার হিসেবে রুদ্রাক্ষ দেবেন না বা কারোর থেকে রুদ্রাক্ষ নেবেন না।
রুদ্রাক্ষ ধারণ করে কখনোই মদ এবং মাংস ছোঁবেন না।
রুদ্রাক্ষ পরে ভুলেও শ্মশানে যাবেন না
বাড়িতে কোনও শিশুর জন্ম হলে সেই সময় রুদ্রাক্ষ পরে থাকবেন না।
মহিলারা পিরিয়ড চলাকালীন রুদ্রাক্ষ পরে থাকবেন না।
রুদ্রাক্ষ মাঝে মাঝে গঙ্গাজলে ধুয়ে নেওয়া জরুরি। এক ফলে এর শুদ্ধতা বজায় থাকে।
রুদ্রাক্ষ ধারণের উপকারিতা
রুদ্রাক্ষ পরলে যে কোনও গ্রহের খারাপ দশা কেটে যায়।
দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করে রুদ্রাক্ষ।
নেগেটিভ এনার্জির বিরুদ্ধে ঢাল হিসেবে কাজ করে রুদ্রাক্ষ।
১৪ বছরের কমবয়সী শিশুরা ছয় মুখী রুদ্রাক্ষ পরলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে।
রুদ্রাক্ষ মনকে শান্ত রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।