Breaking News
 
Delhi Blast: ভুটান থেকে দেশে ফিরেই দিল্লি বিস্ফোরণে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালে দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি! Shubman Gill: শুভমান-শেহনাজের মধ্যে সম্পর্ক কী? 'গিল' পদবি রহস্য ফাঁস করলেন সলমনের নায়িকা Partha Chtterjee: চাকরির দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার, পার্থর চ্যালেঞ্জ—'কার থেকে টাকা নিয়েছি?', খোলা চিঠি বেহালা পশ্চিমে Delhi Blast: সরকারি চাকুরের মেয়ে চিকিৎসক শাহিন, বিবাহবিচ্ছেদের পর জইশ-এ যোগদান, ধৃত জঙ্গি কাজ করত মাসুদের বোনের নির্দেশে Partha Chatterjee: ‘দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে উত্তর দেব’, নির্দোষ প্রমাণের অঙ্গীকার পার্থর, মরিয়া হারানো 'স্থান' ফিরে পেতে Shubman Gill: আচমকা ইডেনে দেখা! পুরনো সতীর্থদের পেয়ে মেতে উঠলেন শুভমান, উৎফুল্ল তারকা

 

Health

2 years ago

Adino Virus : কলকাতার হাসপাতালে দুই খুদের মৃত্যু, অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপটে বাড়ছে উদ্বেগ

Adenovirus
Adenovirus

 

কলকাতা, ২৭ ফেব্রুয়ারি :আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে অ্যাডিনো ভাইরাস। হু হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। তারই মাঝে সোমবার সকালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল এবং বি সি রায় হাসপাতালে মৃত্যু হল আরও দুই শিশুর। সব মিলিয়ে গত ৪৮ ঘণ্টায় প্রাণ গেল মোট চার শিশুর। বি সি রায় হাসপাতালে সরেজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন ডাইরেক্টর অফ মেডিক্যাল এডুকেশন দেবাশিস ভট্টাচার্য।

সংশ্লিষ্ট পরিবারের দাবি, নিহত শিশুরা জ্বর, সর্দি, কাশিতে ভুগছিল। যদিও ডেথ সার্টিফিকেটে উল্লেখ নেই অ্যাডিনো ভাইরাসের। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিহত শিশু মাত্র ন’মাস বয়সি। হুগলির চন্দননগরের বাসিন্দা। পরিবার সূত্রে খবর, গত দশদিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশিতে ভুগছিল। সঙ্গে ছিল শ্বাসকষ্ট। একাধিক হাসপাতাল ঘুরে গত ২০ ফেব্রুয়ারি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভরতি করা হয় তাকে। সোমবার ভোরে হাসপাতালেই মৃত্যু হয় তার।

এর আগে রবিবার দু’টি শিশু প্রাণ হারায়। একজন ভরতি ছিল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। আরেকজনের চিকিৎসা চলছিল বি সি রায় হাসপাতালে।অ্যাডিনো ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত রুখতে কোমর বেঁধে নেমেছে স্বাস্থ্য দফতর। একাধিক সতর্কতা গ্রহণ করা হয়েছে। সব সরকারি হাসপাতালে ফিভার ক্লিনিক চালুর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বাচ্চার জ্বর ১০২ডিগ্রির উপর ও পালস রেট ৬০-এর নিচে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে কোভিডের মতোই শ্বাসনালিতে আক্রমণ করে ভাইরাস। বাড়িতে পালস অক্সিমিটার দিয়ে দিনে অন্তত তিন বার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা মাপতে হবে। বেশি জ্বর হলে ভাল করে স্নান করিয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে গা মুছে ফেলতে হবে।

You might also like!