কলকাতা, ২ অক্টোবর, : “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হিন্দু রীতি-নীতি'র বিষয়ে অজ্ঞতা আবারো প্রকাশ্যে এলো।” এই মন্তব্য করে ভিডিয়ো-সহ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনি এটা কি করছেন? কালীঘাট মন্দিরের গর্ভগৃহে পুরোহিত আপনাকে মা দক্ষিণা কালীর চরণামৃত বা প্রসাদ কিছু একটা দিয়েছেন, যা আপনি মাথায় ছোঁয়ালেন, মুখেও গ্রহণ করলেন, দিয়ে সেটাই আবার মা'এর দিকে ছুঁড়ে দিলেন? প্রসাদ হোক বা চরণামৃত বা অন্যকিছু যেটা আপনি গ্রহণ করে মুখে নিলে তা এঁটো হয়ে যায়, আর সেই এঁটো মা'এর দিকে ছোঁড়া যায় না, এটা অনাচার।”
বৃহস্পতিবার বেলা ৪টা ৫০ পর্যন্ত ৬ লক্ষ ১৮ হাজার দর্শক, ৫টা ৩৬ মিনিটে সংখ্যাটা বেড়ে হয় ৭ লক্ষ ৩৩ হাজার। প্রতিক্রিয়া এবং শেয়ারের সংখ্যা হয় যথাক্রমে ২ হাজার ও ৪ হাজার ৯০০। দ্রুত বেড়ে চলেছে সংখ্যাগুলো। প্রতিক্রিয়ায় ডালিয়া ঘোষদাস লিখেছেন, “দাদা পশ্চিমবঙ্গ কে বাঁচান এই বেগমের হাত থেকে নাহলে বাংলা ও সনাতনী সব ধ্বংস করে দেবে এই পাপী!” মলয় কুমার মল্লিক লিখেছেন, “ওটা অজ্ঞতা নয় দাদা, উনি ইচ্ছা করেই এগুলো করছেন। আমাদের সনাতন ধর্মকে অপমান করা ওনার প্রধান উদ্দেশ্য।”
কৃষ্ণ নীল কাজল লিখেছেন, “এটা ইসলামী রীতি। ওরা খাদ্যবস্তু তে ঠিক এই কারনেই থুথু ছেটায়।” মিঠুন রায় লিখেছেন, “ঘটনা যদি সত্যি হয় তাহলে এরকম মহিলাকে মন্দিরে ঢুকতে দেওয়া ই উচিত নয়!” বাপন ধীবর লিখেছেন, “এই জন্যই পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরে একে ঠুকতে দেওয়া হয়নি।”শিবেন দেবনাথ লিখেছেন, “ঠিক করেছে, বেশ করেছে, দে দে হিন্দুরা আরো ভোট দে, আরো করুক, আর এর জন্য আমরাই দায়ী, আরো একই বৃন্তে দুটি কুসুম মারা!” সুমন ঘোষ লিখেছেন, “ওটা না জেনে নয়। জেনে শুনে ইচ্ছে করেই করেছে। ঐ যে ৩০%!”কিংশুক পাল লিখেছেন, “আগে লোকমূখে শুনেছি মমতার শ্বশুরবাড়ি মুসলীম সম্প্রদায়। কিন্তু উনি লুকিয়ে রেখেছেন। এখন দেখছি ওটা গুজব নয় সত্যিই।