Breaking News
 
Subhendu Adhikari: দুর্গাপুরকাণ্ডে আইনি লড়াই! ধর্নার অনুমতি চেয়ে হাই কোর্টে বিজেপি, পালটা জমায়েত সরাতে আদালতের দ্বারস্থ মেডিক্যাল কলেজ Arjun Singh: 'কঠোর পদক্ষেপ নয়'! এফআইআর-এর বিরুদ্ধে অর্জুন সিংকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত রক্ষাকবচ দিল কলকাতা হাই কোর্ট Jagadhatri Puja:চন্দননগরে আর 'সাট ডাউন' নয়! বিদ্যুৎ পরিষেবা সচল রেখেই এবার শোভাযাত্রা, বড় ঘোষণা প্রশাসনের Amit Shah: আর নয় বিলম্ব! বঙ্গ বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ক্ষোভ মেটাতে কড়া বার্তা দিতে পারেন অমিত শাহ Google: ১.৫ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ! অন্ধ্রপ্রদেশে AI হাব গড়তে চলেছে Google, ঐতিহাসিক পদক্ষেপ ভারতের ডিজিটাল যাত্রায় CM Mamata Banerjee:শেষ মুহূর্তে রদবদল! আজ মিরিকে যাচ্ছেন না মমতা, বিপর্যস্ত সুখিয়াপোখরি পরিদর্শনে মুখ্যমন্ত্রী

 

Festival and celebrations

1 year ago

Buddha Purnima 2024: বুদ্ধপূর্ণিমায় সুখ-সমৃদ্ধির জন্য কী করবেন, কী করবেন না?

Buddha Purnima 2024
Buddha Purnima 2024

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ বৃহস্পতিবার এবং পূর্ণিমা, এই দুই যোগ সত্যনারায়ণ পুজোর জন্য উৎকৃষ্ট। এ দিন উপোস এবং বিষ্ণুপুজোর বিধান রয়েছে।

পূর্ণিমা তিথিতে বজরংবলীর সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত। ১০৮ বার ‘ওম রামদূতায় নম’ মন্ত্র জপ করা উচিত। এ দিন রামায়ণের সুন্দরকাণ্ডের পাঠ ফলপ্রসূ। বজরংবলীকে সিঁদুর এবং চামেলি ফুলের তেল অর্পণ করুন। কোনও মন্দিরে অর্থ দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিনে কোনও পবিত্র নদীতে স্নান অত্যন্ত শুভ ফলদায়ক হিসেবে বলা হয়েছে শাস্ত্রে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নদীতে স্থান সম্ভব নয়। তাই বাড়িতেই পবিত্র নদীর নাম স্মরণ করে স্নান করুন। স্নানের পর গরিবদের অর্থ এবং অন্নজান অতি শুভ বলে মনে করা হয়। চাইলে জুতো বা চপ্পলও দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিন বাড়িতে কলহ বাধাবেন না। যে গৃহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ হতে থাকে, সেখান থেকে সুখ-সমৃদ্ধি চলে যায়। এদিন মা-বাবা এবং বয়োঃজ্যেষ্ঠরা যাতে আপনার আচরণে অপমানিত বোধ না করেন, তা খেয়াল রাখা জরুরি।

এই কয়েকটি নিয়ম পালনে পরিবারে সুখ ও শান্তি বজায় থাকে।

আজ বুদ্ধপূর্ণিমা। বৈশাখ মাসে পালিত হয় বলে এই দিনকে বৈশাখী পূর্ণিমাও বলা হয়। হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে এই শুভদিনে বিশেষ পূজার্চনা এবং ধর্ম-কর্মের উল্লেখ রয়েছে।

বৃহস্পতিবার এবং পূর্ণিমা, এই দুই যোগ সত্যনারায়ণ পুজোর জন্য উৎকৃষ্ট। এ দিন উপোস এবং বিষ্ণুপুজোর বিধান রয়েছে।

পূর্ণিমা তিথিতে বজরংবলীর সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত। ১০৮ বার ‘ওম রামদূতায় নম’ মন্ত্র জপ করা উচিত। এ দিন রামায়ণের সুন্দরকাণ্ডের পাঠ ফলপ্রসূ। বজরংবলীকে সিঁদুর এবং চামেলি ফুলের তেল অর্পণ করুন। কোনও মন্দিরে অর্থ দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিনে কোনও পবিত্র নদীতে স্নান অত্যন্ত শুভ ফলদায়ক হিসেবে বলা হয়েছে শাস্ত্রে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নদীতে স্থান সম্ভব নয়। তাই বাড়িতেই পবিত্র নদীর নাম স্মরণ করে স্নান করুন। স্নানের পর গরিবদের অর্থ এবং অন্নজান অতি শুভ বলে মনে করা হয়। চাইলে জুতো বা চপ্পলও দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিন বাড়িতে কলহ বাধাবেন না। যে গৃহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ হতে থাকে, সেখান থেকে সুখ-সমৃদ্ধি চলে যায়। এদিন মা-বাবা এবং বয়োঃজ্যেষ্ঠরা যাতে আপনার আচরণে অপমানিত বোধ না করেন, তা খেয়াল রাখা জরুরি।

এই কয়েকটি নিয়ম পালনে পরিবারে সুখ ও শান্তি বজায় থাকে।

You might also like!