Breaking News
 
Odisha shocker: ওড়িশায় ফের নৃশংসতা, ১৫ বছরের কিশোরীর গায়ে আগুন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি,উত্তাল রাজ্য রাজনীতি! Matua Youths Arrested: ফের ভিন রাজ্যে হেনস্তা! বাংলাদেশি সন্দেহে মহারাষ্ট্রে আটক রানাঘাটের দুই মতুয়া যুবক, মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাইল পরিবার School jobs case: এসএসসি নিয়োগ বিধি নিয়ে হাই কোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা, শনিবার শুনানির সম্ভাবনা! PM Modi in Durgapur: নরেন্দ্র মোদির সভার আগে নাটকীয় মুহূর্ত দুর্গাপুরে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার দাবিতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক তরুণী! Dilip Ghosh: দুর্গাপুরে মোদি, দিল্লিমুখী দিলীপ, বঙ্গ বিজেপিতে আদি-নব্য দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে! RCB stampede report: আরসিবি-র বিজয় উৎসবে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু ১১ জনের, চাপ বাড়ল ফ্র্যাঞ্চাইজির উপর; বিরাট কোহলির নাম জড়াল ঘটনায়!

 

International

1 year ago

Bangladesh:‘রক্ত মাড়িয়ে আলোচনা নয়',হাসিনা সরকারের আলোচনার প্রস্তাব ফেরাল আন্দোলনকারীরা

Photos of the anti-quota movement in Bangladesh
Photos of the anti-quota movement in Bangladesh

 

 দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ সংরক্ষণ তোলার দাবিতে বৃহস্পতিবার পুরো বাংলাদেশ জুড়ে সর্বাত্মক অবরোধ বা কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। যার জেরে বৃহস্পতিবার গোটা বাংলাদেশ স্তব্ধ ছিল। ঢাকা-সহ দেশের সমস্ত জেলায় দিনভর চলে বিক্ষোভ, বাধে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ। যার জেরে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৩২ জনের। আহত বহু।এর জেরে শুক্রবার সকাল থেকেই থমথমে পরিবেশ ঢাকা সহ বাংলাদেশ জুড়ে। নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশজুড়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা।

সেই সঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হয়েছে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ সহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চলতি মাসেই শুরু হয়েছে কোটা সংস্কার করার দাবিতে আন্দোলন। গত সোমবার থেকে তা হিংসাত্মক আকার ধারণ করে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ৩০জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক হাজারের বেশি।

নিহত এবং আহতদের মধ্যে বেশির ভাগই পড়ুয়া। প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারে, বৃহস্পতিবার যে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’-এর ডাক দেওয়া হয়, তাতে দিনভর সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন মারা গিয়েছেন। এছাড়াও বাংলাদেশ টিভির অফিসে ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। অগ্নি সংযোগ করা হয় ঢাকার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং সেতু ভবনেও। বাংলাদেশ জুড়ে বিভিন্ন থানা এবং পুলিশের গাড়িতেও ভাঙচুর করা এবং আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

এদিকে, এই ঘটনার পরেও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেখানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং হল খুলে দেওয়ার পাশাপাশি পুরো ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবিতে এই আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। সেই সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক তা নাকচ করে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

যে ভাবে সেখানের রক্ত ঝড়েছে তারপরে কী ভাবে আলোচনা হতে পারে বলে প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। এই মঞ্চের এক সমন্বয়কারী হাসনাত আবদুল্লা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘রক্ত মাড়িয়ে সংলাপ নয়’। তাদের অন্যতম নেতা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘গুলির মুখে কোনও সংলাপ হয় না। এই রক্তের সঙ্গে বেইমানি করার চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়।’

You might also like!