Breaking News
 
Droupadi Murmu : রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর দীপাবলির শুভেচ্ছা Subhendu Adhikari: দুর্গাপুরকাণ্ডে আইনি লড়াই! ধর্নার অনুমতি চেয়ে হাই কোর্টে বিজেপি, পালটা জমায়েত সরাতে আদালতের দ্বারস্থ মেডিক্যাল কলেজ Arjun Singh: 'কঠোর পদক্ষেপ নয়'! এফআইআর-এর বিরুদ্ধে অর্জুন সিংকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত রক্ষাকবচ দিল কলকাতা হাই কোর্ট Jagadhatri Puja:চন্দননগরে আর 'সাট ডাউন' নয়! বিদ্যুৎ পরিষেবা সচল রেখেই এবার শোভাযাত্রা, বড় ঘোষণা প্রশাসনের Amit Shah: আর নয় বিলম্ব! বঙ্গ বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ক্ষোভ মেটাতে কড়া বার্তা দিতে পারেন অমিত শাহ Google: ১.৫ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ! অন্ধ্রপ্রদেশে AI হাব গড়তে চলেছে Google, ঐতিহাসিক পদক্ষেপ ভারতের ডিজিটাল যাত্রায়

 

Life Style News

1 week ago

Child Anger Management: সন্তানের ‘রাগি’ বা ‘তর্কপ্রিয়’ স্বভাব বদলাবেন কীভাবে, বাস্তব অভিজ্ঞতায় নির্ভর টিপস!

Angry Kids
Angry Kids

 

দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক: ছোটবেলায় সন্তানকে ভালো-মন্দ বোঝানো তুলনামূলকভাবে সহজ, কিন্তু কিশোর বয়সে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। এই সময়ে সন্তানরা বাবা-মায়ের পরামর্শে কান দিতে চায় না, বরং নিজেদের মতো সিদ্ধান্ত নিতে আগ্রহী হয়। আপনি কোনও বিষয়ে নিষেধ করলে, তারা শুনতে চায় না; বরং মুখে মুখে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। অবাধ্যতা, রূঢ় আচরণ বা সভ্যতার অভাব—এসব ধীরে ধীরে সমস্যার রূপ নেয়।তবে মনে রাখতে হবে, সন্তানের মতামত আলাদা হতে পারে, কিন্তু ক্রমাগত বিরোধিতা বা অসম্মানজনক ব্যবহার কখনওই গ্রহণযোগ্য নয়। তাই এই পর্যায়ে ধৈর্য, বোঝাপড়া ও সঠিক উপায়ে যোগাযোগই পারে সন্তানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে।

মাথা ঠান্ডা রাখুন:  সন্তান যখনই অবাধ্য হয়ে ওঠে, মুখে মুখে তর্ক করে, তখন স্বাভাবিক ভাবেই মা-বাবা রেগে যান। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই সন্তানের গায়ে হাত তোলেন। এতে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে যায়। সন্তানও জেদি হয়ে যায়। তাই এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখাই ভালো। যখনই সন্তান প্রতিবাদী হয়ে উঠবে, তখন মেজাজ না হারিয়ে শান্ত ভাবে তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করুন।

নিয়ম তৈরি করুন:  প্রতিটা বাড়ির নিজস্ব কিছু নিয়ম থাকে, যা ছোট-বড় সকলেই মেনে চলে। সন্তানের জন্যও কিছু নিয়ম ছোট থেকেই তৈরি করুন। যেমন বড়দের সম্মান করা, নীচু স্বরে কথা বলা, কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে যাচ্ছে তা জানিয়ে যাওয়া ইত্যাদি। আর যে নিয়ম তৈরি করবেন, সেগুলো বাবা-মা হিসেবে আপনাকেও মেনে চলতে হবে। ছোট থেকে সন্তান যদি দেখে তার বাবা-মাও সবাইকে সম্মান দিয়ে, নীচু স্বরে কথা বলছে, তা হলে সেও একই জিনিস শিখবে।

কথা শুনুন এবং কৃতজ্ঞতা জানান:  ছোটদের কথা আপনাকে মন দিয়ে শুনতে হবে। তার বক্তব্যকেও গুরুত্ব দিতে হবে। সন্তান যদি কোনও ভালো কাজ করে, আপনার কথা শোনে, তা হলে বাচ্চাকেও কৃতজ্ঞতা জানান। আপনার এই অভ্যাসই সন্তানের মধ্যে কৃতজ্ঞতাবোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি সন্তান যদি খারাপ ব্যবহার করে, তা হলে আপনারই দায়িত্ব তাকে বোঝানো। একবারে কাজ না হলে বার বার আচরণ সম্পর্কে তাকে বোঝাতে হবে। হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। 

You might also like!