Game

1 month ago

Olympics Sponsors : অলিম্পিকের ১০ প্রধান স্পনসরার

Olympics Sponsors (symbolic picture)
Olympics Sponsors (symbolic picture)

 

প্যারিস, ১৬ জুলাই : অলিম্পিকের মতো বিশাল প্রতিযোগিতাকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি বিশ্বের কিছু বড় ব্র্যান্ডের সাথে হাত মেলায় এবং তাদের অলিম্পিক পার্টনার করে। এবারের অলিম্পিকে সেই সমস্ত স্পনসরারদের তালিকা।


ওমেগা:

একটি সুইস বিলাসবহুল ঘড়ি নির্মাতা সংস্থা। ১৯৩২ সাল থেকে অলিম্পিক গেমসের সঙ্গে যুক্ত। এবারও তারা প্যারিস অলিম্পিক গেমসে রয়েছে। ওমেগা ঘড়িগুলি পুরো প্যারিস জুড়ে এবং খেলার স্থানগুলির ভিতরে দেখা যাবে। কারণ সেগুলি সময়, স্কোরিং এবং ভেন্যু ফলাফলের সিস্টেমগুলি নির্ধারণ করতে ব্যবহার করা হবে৷


কোকাকোলা:

অলিম্পিকের সাথে কোকা-কোলার সম্পর্ক ১০০ বছরের৷ অলিম্পিক এবং প্যারালিম্পিকের বিশ্বব্যাপী অংশীদার হিসাবে কোকাকোলা প্যারিস অলিম্পিকের টর্চ রিলেতে অংশীদার হবে৷ এছাড়া কোকাকোলা পানীয় হিসেবে ক্রীড়াবিদ, কর্মকর্তা এবং দর্শকদের সতেজ রাখবে।


ব্রিজস্টোন:

জাপান ভিত্তিক এই ব্র্যান্ডটি ২০১৪ সাল থেকে অলিম্পিক পার্টনার। ব্রিজস্টোন প্যারিস অলিম্পিক গেমসের অফিসিয়াল ফ্লিট যানবাহনগুলিতে প্রিমিয়াম টায়ার এবং ট্রাই সম্পর্কিত রক্ষণাবেক্ষণ পরিষেবা প্রদান করবে।


ডেলয়েট:

পরিষেবা নেটওয়ার্ক সংস্থা। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সাথে যুক্ত। ডেলয়েট প্যারিস অলিম্পিকের পার্টনার।


ইন্টেল:

মার্কিন ভিত্তিক প্রযুক্তি সংস্থা ইন্টেল। ইন্টেল বিশ্বজুড়ে ভক্ত, সংগঠক, ক্রীড়াবিদ এবং দর্শকদের জন্য অলিম্পিক অভিজ্ঞতাকে রূপান্তর করতে তার প্রযুক্তি ব্যবহার করবে।


মেংনিউ:

মেংনিউ হল একটি চীনা দুগ্ধজাত পণ্য এবং আইসক্রিমের উৎপাদন সংস্থা। মেংনিউ ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী অলিম্পিক পার্টনার হয়ে ওঠে। মেংনিউ অলিম্পিক গেমসে অলিম্পিয়ান এবং ক্রীড়া অনুরাগীদের স্বাস্থ্য ও আনন্দ উন্নীত করতে সাহায্য করবে।


প্যানাসনিক:

প্যানাসনিক একটি জাপান ভিত্তিক ইলেকট্রনিক প্রস্তুতকারক সংস্থা। ১৯৮৪ সালের লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকের সাথে যুক্ত। অলিম্পিকে তারা প্যানাসনিক অডিও সিস্টেম এবং বড় ভিডিও ডিসপ্লে স্ক্রিন সরবরাহ করে।


প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল:

২০১০ সাল থেকে এরা অলিম্পিক অংশীদার। অলিম্পিকের ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো অলিম্পিক ভিলেজের ভেতরে নার্সারি তৈরি করা হবে। প্রোক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল তার পণ্যের পরিসরের মাধ্যমে ক্রীড়াবিদদের তাদের সৌন্দর্য এবং সাজসজ্জার প্রয়োজনে সাহায্য করবে।


স্যামসাং:

দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক এই কোম্পানিটি ১৯৮৮ সালের সিওল অলিম্পিকের সময় স্থানীয় পৃষ্ঠপোষক ছিল। স্যামসাং ১৯৯৮ সালে অফিসিয়াল অলিম্পিক পার্টনার হয়। স্যামসাং অলিম্পিক গেমসের অফিসিয়াল ওয়্যারলেস যোগাযোগ এবং কম্পিউটিং অংশীদার হিসাবে কাজ করে।


টয়োটা:

জাপানি অটোমোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা হল টয়োটা। আইওসি এবং ইন্টারন্যাশনাল প্যারালিম্পিক কমিটির ওয়ার্ল্ডওয়াইড মোবিলিটি পার্টনার। প্যারিস অলিম্পিক গেমসের জন্য টয়োটা ক্রীড়াবিদদের গতিশীলতা নিশ্চিত করবে। টয়োটা গেম ভিলেজের ভিতর ২,৬৫০টিরও বেশি ইভি মোতায়েন করবে।


You might also like!