Breaking News
 
Nabanna: নাইট শিফটে মহিলা কর্মীদের সুরক্ষায় গাইডলাইন আনতে চলেছে রাজ্য সরকার, প্রস্তুত খসড়া প্রস্তাব! President Droupadi Murmu to visit West Bengal: কল্যাণী এইমসের সমাবর্তনে যোগ দিতে আজ বাংলায় আসছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, যাবেন দক্ষিণেশ্বরেও! New York shooting: মিডটাউন ম্যানহাটনে বন্দুকবাজের হামলায় নিহত ৪, মৃতদের মধ্যে পুলিশ অফিসারও; আততায়ী নিকেশ! CM Mamata Benerjee: কেন্দ্রের বঞ্চনার প্রতিবাদে ফের সরব মুখ্যমন্ত্রী, বোলপুর প্রশাসনিক বৈঠকে উন্নয়নের রূপরেখা স্থির! Thailand-Cambodia Conflict: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় উত্তেজনার বিস্ফোরণ — থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘর্ষে প্রাণ গেল ১২ জনের! Russian Plane Crash: আকাশেই অদৃশ্য, পরে ধ্বংসস্তূপে মিলল নিখোঁজ রুশ বিমান –৫০ যাত্রীর হতাহতের আশঙ্কা!

 

West Bengal

10 months ago

Vishwakarma Puja: বিশ্বকর্মা পূজায় ফুলের দাম বাড়ার আশঙ্কা

There is a fear that the price of flowers will increase during Vishwakarma Puja
There is a fear that the price of flowers will increase during Vishwakarma Puja

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ-  চলতি নিম্নচাপের জেরে আসন্ন বিশ্বকর্মা পুজোয় ফুলের দাম বাড়ার আশঙ্কা।আগামী ১৭ ই সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিশ্বকর্মা পুজো। সেই উপলক্ষে পুজোর কয়েকদিন আগে থেকে সারা রাজ্যে ফুলের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। চলতি নিম্নচাপজনিত কারনে কয়েক দিন ধরে মেঘলা আবহাওয়া ও কাল থেকে বৃষ্টির ফলে গাছ থেকে ফুল তোলা তা বিক্রি করায় সমস্যায় পড়েছেন ফুলচাষীরা। যে সমস্ত চাষীরা পুজোর দুদিন আগে ফুলবিক্রি করে বেশি দামের আশায় দিন গুণছিলেন তারা ভীষণ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। বর্ষায় পাপড়ি যুক্ত ফুল যেমন গাঁদা-দোপাটি প্রভৃতি ফুলে জল ঢুকে পাপড়িগুলো পচে গিয়ে ফুলের গুণমান নষ্ট হবে।

সারা বাংলা ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন, রাজ্যে বিশ্বকর্মা পুজোর একদিনে ব্যাপক পরিমান ফুলের চাহিদা থাকায় বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই ফুল হিমঘরে মজুত করে ফুলব্যবসায়ীরা। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ফুলের বাজার স্বাভাবিক নিয়মে বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কলকাতার মল্লিকঘাট ফুলবাজার ও পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট এবং দেউলিয়া ফুলবাজার সূত্রে জানা গেছে, আজ লাল গাঁদা ৬০ টাকা,হলুদ গাঁদা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। রজনীগন্ধা ৩০০ টাকা,বেল ৩৫০ টাকা,জুঁই ৪০০ টাকা প্রতি কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। পদ্ম প্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা,গোলাপ ৩ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। দোপাটি ৩০ টাকা ও অপরাজিতা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। তিন ফুট সাইজের লাল গাঁদার মালা প্রতি পিস এর দাম ছিল ১৫ টাকা, হলুদ গাঁদা মালার দাম ছিল ১৮ টাকা।

You might also like!