Breaking News
 
Globe Soccer Awards :রোনালদোকে আদর্শ মেনেই নিজের পথ চলা! গ্লোব সকারের মঞ্চে ইয়ামালের মন্তব্যে মুগ্ধ ফুটবল বিশ্ব, ভাইরাল রোনালদোর প্রতিক্রিয়া Khaleda Zia Death :‘২০১৫-র সেই সৌজন্য সাক্ষাৎ আজও উজ্জ্বল’—খালেদা জিয়াকে স্মরণ করে মোদীর আবেগঘন বার্তা, শোকজ্ঞাপন মমতারও Amit Shah: মতুয়াদের নাগরিকত্বে থাবা বসাতে পারবে না কেউ! শাহের বিস্ফোরক আশ্বাসে কি কাটবে ‘শরণার্থী’দের দীর্ঘদিনের আতঙ্ক? Amit Shah: আগাম নির্বাচনের দামামা? ‘এপ্রিলে ভোট’—অমিত শাহের এমন দাবিতে তোলপাড় বঙ্গ রাজনীতি, কোন ম্যাজিকে ক্ষমতা দখল? Amit Shah:দিলীপের ঠাঁই নেই শাহের বৈঠকে! বঙ্গ বিজেপির অন্তর্কলহ এবার প্রকাশ্যে—বিস্ফোরণের অপেক্ষায় গেরুয়া শিবির TMC:নির্বাচনী বৈতরণী পার করতে কো-অর্ডিনেটরদের ওপর ভরসা! ২৯৪ আসনে সৈনিক সাজাল তৃণমূল কংগ্রেস

 

Travel

1 year ago

Maheshganj Estate: সপ্তাহান্তে ছুটি কাটাতে ঘুরে আসতে পারেন নীল কুঠি!

Maheshganj Estate (File Picture)
Maheshganj Estate (File Picture)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ সারা সপ্তাহের ইঁদুর দৌড়ের পর পাওয়া যায় একটা উইকএন্ড। ছুটির দুটো দিন। এই দুটো দিনে যদি কলকাতার আশেপাশে কোথাও ঘুরে আসা যায়, কী ভালোই না হয়! এই তাগিদে অনেকেই বেড়িয়ে পরেন। কেউ হোটেল বা রিসর্টে গিয়ে ওঠেন, কেউ আবার খোঁজেন হোমস্টে। এর বাইরে যদি একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা চান তাহলে আপনার অপেক্ষায় রয়েছে মহেশগঞ্জ এস্টেট। সেই ‘নীল কোঠি’ যা আপনাকে অতীতে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। হাতে ছুঁয়ে দেখতে পারবেন বাংলার ইতিহাস।

ইতিহাস

নেটদুনিয়া থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৭৮০ সালে বালাখানার ঐতিহ্যবাহি এস্টেট তৈরি করেছিলেন ইটালিয়ান চিকিসক জন অ্যাঞ্জেলো সাভি। এলিজাবেথ নামের এক ফরাসি মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। তাই বাড়িতেও ফরাসি স্থাপত্যের ছোঁয়া রয়েছে। নীল বিদ্রোহের পর এই এস্টেট বিক্রি হয়ে যায়। জনের নাতি হেনরি নেসবিটের কাছ থেকে তা তা কিনে নেয় পালচৌধুরী বংশ। তার পর থেকে তাঁরাই সামলাচ্ছেন এস্টেটের যাবতীয় রক্ষণাবেক্ষণ ও কাজকর্ম।

কীভাবে যাবেন?

এনএইচ ৩৪ ধরে যশোর রোড ধরে কৃষ্ণনগর। সেখান থেকে মহেশগঞ্জ হয়ে বালাখানা। অথবা কোনা এক্সপ্রেসওয়ে ধরে কালনা। সেখান থেকে গৌরাঙ্গসেতু ধরে মহেশগঞ্জ সাইনবোর্ড ধরে বালাখানা। নয়তো ট্রেনে কৃষ্ণনগর পৌঁছে সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া যেতে পারে।

থাকা এবং খাওয়া:

বর্তমানে মহেশগঞ্জ এস্টেটে পাঁচটি এসি রুম এবং ছটি নন-এসি গেস্টরুম রয়েছে এখানে। আর সেই সঙ্গে রয়েছে বিশাল এবং লম্বা একটি বারান্দা। সেখানে বসলেই মন জুড়িয়ে যাবে। মনে হবে যেন টাইম মেশিনে চড়ে অতীতের কোনও সময়ে চলে গিয়েছেন। পাখির কলকাকলি শুনতে পাবেন। হাঁসেরা কৌতূহলী হয়ে আপনার খবর নিতে আসবে। চাইলে স্নুকার বা ক্যারাম খেলার বন্দোবস্তও আছে।

হ্যাঁ, এই সব পেতে গেলে ট্যাঁকের কড়ি একটু ভালোই খসাতে হবে। চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত এক দিনের থাকার ভাড়া ৬০০০ টাকা ছিল। এর মধ্যে কম্প্লিমেন্টারি হিসেবে ব্রেকফাস্ট ও দুবেলার চা পেয়ে যাবেন। ব্রেকফাস্ট কিন্তু ইংলিশ। তবে মধ্যাহ্নভোজে বাঙালিয়ানা হতেই পারে। পদ নিরামিষ হলে পাঁচশো টাকা মতো লাগবে। আর আমিষ পদ সাতশো টাকা বাড়তি দিয়েই পেয়ে যাবেন। রাতে থাকে কন্টিনেন্টাল মেনু। এছাড়া মিষ্টি, কেক, পুডিংয়ের অপশনও রয়েছে। বাকি তথ্য যাওয়ার আগে ফোন করে জেনে নেবেন। নেটদুনিয়ায় মহেশগঞ্জ এস্টেটের নাম দিয়ে খুঁজলেই তা পেয়ে যাবেন।

You might also like!