Breaking News
 
Himachal Pradesh:হিমাচলের প্রাকৃতিক দুর্যোগে ব্যথিত অনুরাগ, নিহতদের প্রতি সমবেদনা বিজেপি নেতার Gaza: ত্রাণের লাইনে মৃত্যুর মিছিল! গাজায় ৭৯৮ প্যালেস্টিনীয়কে গুলি করে হত্যা, জানাল রাষ্ট্রসংঘ AC local: বনগাঁ শাখায় নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লোকাল, মালদহ রুটে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস! সম্ভাব্য সূচনা ১৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে Kapil Sharma's cafe: কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে খলিস্তানি হামলা, দায় স্বীকার ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ হরজিত লাড্ডির! Niti Ayog: নীতি আয়োগের রিপোর্টে মানচিত্র বিভ্রাট! মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির পর সরল নীতি আয়োগের ত্রুটিযুক্ত মানচিত্র Shashi Tharoor: ‘গণতন্ত্রের অন্ধকার অধ্যায়’ – ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্য সমালোচনায় শশী থারুর!

 

Travel

2 years ago

Travel : দক্ষিণবঙ্গের মিনি ডুয়ার্স - ঝালুয়ারবেড়

Jhalwarberd
Jhalwarberd

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ ডুয়ার্স ভ্রমণের শখ। কিন্তু নানা কারণে হয়ে উঠছে না। এবার সন্ধান দিচ্ছি মিনি ডুয়ার্সের। আর ট্রেনে ঘুমিয়ে. রাজ জেগে উত্তরবঙ্গে ডুয়ার্স দেখতে ছুটতে হবে না। জানেন কী কলকাতার খুব কাছেই রয়েছে মিনি ডুয়ার্স। অনেকেই এখনও জানেন না সেই জায়গার কথা। হাওড়া জেলাতেই রয়েছে সেই মিনি ডুয়ার্স। যার নাম ঝালুয়ারবেড়। পাহাড়-জঙ্গলের সমাহার ডুয়ার্স। সেখানকার কথা মনে করলেই সকলের চোখে ভাসে জয়ন্তির পাড়ে বসে থাকা। রাতের অন্ধকারে হাতির ডাক। জঙ্গল সাফারি। কিন্তু তার জন্য লম্বা ছুটির প্রয়োজন। সবসময় সে ছুটি পাওয়াও যায় না। কিন্তু ডুয়ার্সের জন্য মন ব্যাকুল হয়ে উঠলে কী করবেন। তাঁদের অনেকেই জানেন না ঘরের কাছেই রয়েছে মিনি ডুয়ার্স। উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সের থেকে কোনও অংশে কম নয় তার সৌন্দর্য। আর একদিনের ছুটিতেই বেড়িয়ে আসা যায় সেখান থেকে। পরীক্ষামূলকভাবে একদিন ঘুরে আসলে আপনি প্রেমে পড়ে যাবেন এই জায়গার।

  এই ঝালুয়াবেড়ার একটা বেশ ইতিহাস আছে। একেবারে ঘরের কাছেই রয়েছে মিনি ডুয়ার্স। হাওড়া জেলার এই জায়গাটির কথা অনেকেই জানেন না। যার রেলস্টেশনের নাম ঝালুয়ারবেড়। কলকাতা থেকে ২ ঘণ্টা সময়ের মধ্যেই পৌঁছে যাওয়া যায় সেখানে। হাওড়া থেকে আমতা লোকাল ধরলেই পৌঁছে যাওয়া যায় ঝালুয়াবেড়ে। স্টেশনে নামলেই বুঝতে পারবেন কেন তাকে বলা হয় মিনি ডুয়ার্স। ঝালুয়ারবেড় স্টেশনটি ঘিরেও একটি ইতিহাস রয়েছে। স্টেশনটি প্রথম তৈরি হয়েছিল ১৮৯৭ সালে। অর্থাৎ ব্রিটিশ আমলে। ১৯৭১ সালে সেটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। পরে ২০০৪ সালে সেটি তৈরি করা হয়েছিল। ঝালুয়ারবেড় একটাই প্ল্যাটফর্ম। ট্রেন থেকে নামলেই ছবি তুলতে ইচ্ছে করবে। যারা সেলফি প্রেমি তাঁদের ছবি তোলার মোক্ষম জায়গা। স্টেশনের পরিবেশটা এতটাই সুন্দর যে দেখলেই মন ভাল হয়ে যাবে। দীর্ঘক্ষণ সেখানে বসে থাকতে ইচ্ছে করবে। চারপাশে কেমন একটা জঙ্গলের গন্ধ। শীতের সকালে ভেজাভেজা গন্ধে মন ভরে উঠবে। সারাদিন মনে হবে স্টেশনেই কাটিয়ে দিই। এতটাই সুন্দর এই স্টেশন। তবে দেখার জায়গাও রয়েছে এই ঝালুয়ারবেড়ে। স্টেশনের পাশেই রয়েছে একটা শিব মন্দির। গ্রামের দিকে এগোতে শুরু করলেই বেশ কিছু মন্দির চোখে পড়বে। কাছেই রয়েছে রামকৃষ্ণ বাটি। শিবকালী মন্দির। যার চূড়া দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরের আদলে। সড়ক পথেও এই ঝালুয়ারবেড়ে যাওয়া যায়। শীতের দুপুরে স্টেশনেই একটা পিকনিক সেরে নিতে পরবেন।

You might also like!