Breaking News
 
Mamata Banerjee-Omar Abdullah: বঙ্গসফরে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা, মমতার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক বার্তা! Tirumala Tirupati Temple: ধর্মীয় শৃঙ্খলাভঙ্গ নাকি খ্রিস্টধর্মের প্রচার? তিরুপতি মন্দিরের আধিকারিক সাসপেন্ড, উঠছে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রশ্ন! Alia Bhatt: পরিকল্পিতভাবে ৭৭ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ! আলিয়ার কোটি টাকার প্রতারণা কাণ্ডে গ্রেফতার ঘনিষ্ঠ সহকারী SSC Scam: নতুন এসএসসি নিয়োগে আপত্তি, ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন চাকরিপ্রার্থী একাংশ NRC notice to West Bengal resident: “এনআরসি চাপাতে চাইছে বিজেপি” — দিনহাটায় বিস্ফোরক মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর Shamik Bhattacharya: মুখ্যমন্ত্রী পদে বিজেপির মুখ কে?শমীকের উত্তর ঘুরপাক খেল দলীয় সিদ্ধান্তে!

 

Travel

2 years ago

Bungkulung village:এনজিপি থেকে মাত্র ৫০ কিমি দূরে স্বপ্নের গ্রাম 'বুংকুলুং'।

Just 50 km from NGP is the dream village 'Bungkulung'.
Just 50 km from NGP is the dream village 'Bungkulung'.

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ এখন মানুষ বেড়ানোর জন্য পাহাড় চায়, কিন্তু তীব্র জন কোলাহল মুক্ত এক নৈশব্দিক পরিবেশ মানুষ খুব পছন্দ করেন। তাই আমাদের আজকের ভ্রমণ সঙ্গীর নিবেদন মিরিকের অফুরেই বুংকুলুং গ্রাম। বুংকুলুং এমন নাম কেউ প্রায় শোনেনি। এমনই একটা জায়গা বুংকুলুং। পাহাড়ের কোলে লুকিয়ে রয়েছে একটা অফবিট কেন্দ্রটি। খুব বেশি পর্যটকের ভিড় হয় না এখানে। একটা ইকো কটেজ রয়েছে যেটি ছবির মতো সুন্দর। গাছপালার ভিড়ে। প্রচুর গাছপালার মাঝে লুকিয়ে রয়েছে একটা ছোট্ট জায়গা। চা-বাগানের মাঝে নিরিবিলি একটা জায়গা।

  আপনি অত্যন্ত নিরাপদে ও সুন্দর করে ঘুরে আসতে পারেন এক গ্ৰাম। মিরিকের কাছে কিন্তু মিরিক পর্যন্ত যেতে হবে না। সেকারণে এনজেপি থেকে গাড়ি বুক করে নেওয়াই ভাল। অফবিট লোকেশন বলে গাড়িভাড়া একটু বেশিই লাগে। এনজেপি থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই বুংকুলুং।  এখানে শেয়ারে যেতে হলে এনজেপি থেকে মিরিকের গাড়িতে বুধিয়া নামতে হবে। তারপরে আলাদা গাড়িতে যেতে হবে বুংকুলুং। বুধিয়ার মঞ্জু পার্ক থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই বুংকুলুং। বুংকুলুং পাহাড়ি গ্রাম হলেও এখান থেকে কিন্তু কাঞ্জনজঙ্ঘা দেখা যায় না। এখানে সবুজ পাহাড়। তার সঙ্গে চা-বাগান। মিরিকের কাছে হওয়ায় এখানে চা-বাগানের ভিড় বেশি। সেকারণে সকাল বেলা ব্রেকফাস্ট সেরে পায়ে পায়ে ঘুরে নিতেই পারেন চা-বাগানের আনাচে কানাচে। বেশ অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা হবে। চা-শ্রমিকদের কাজ দেখতে পাবেন। পূর্ণিমার রাতে এই চা বাগানগুলো আরও মোহময়ী হয়ে ওঠে। বুংকুলংয়ে একটা দিন কাটিয়ে চলে যেতে পারবেন দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শিয়াংয়ে। যেখানে যেতে ইচ্ছে করবে। একেবারে চা-বাগানের মধ্য দিয়ে গাড়ি যাবে দার্জিলিংয়ের পথে।

  যাওয়া - আগেই বলেছি, এনজিপি থেকে ভাড়া গাড়িতে যাওয়াই সুবিধা। তবে মিরিক হয়েও যেতে পারেন।

  থাকা - নতুন অফবিট জায়গা হলেও এখানে বেশ কয়েকটা হোমস্টে তৈরি হয়েছে। আপনার কোনো অসুবিধা হবে না।


You might also like!