Life Style News

10 months ago

Foods To Avoid In Fever: বাচ্চা জ্বরে ভুগছে? দেবেন না এইসব খাবার

Foods To Avoid In Fever (Symbolic Picture)
Foods To Avoid In Fever (Symbolic Picture)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ জ্বরের সময় কিছু খাবার খাওয়া একবারেই উচিত নয়। বিশেষত, ছোটরা জ্বরের ফাঁদে পড়লে যেন তেন প্রকারেণ কিছু খাবার থেকে তাদের দূরে রাখতে হবে। এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, ঠিক কোন কোন খাবার সন্তানকে এই সময় খাওয়ানো উচিত হবে না? সেই বিষয়ে বিশদে জানতে চাইলে ঝটপট এই প্রতিবেদনটি পড়ে ফেলুন।

বাচ্চাদের মধ্যে অনেকেই চিপস খেতে খুবই ভালোবাসে। তাই তাদের মধ্যে অনেকেই জ্বরের সময়ও চিপস খাওয়ার জন্য কান্নাকাটি জুড়ে বসতে পারে। কিন্তু সন্তানের ভালো চাইলে তাকে এই সময় চিপস কিনে দেবেন না। কারণ এই মুখোরোচক খাবারে রয়েছে কিছু ক্ষতিকর উপাদান যা কিনা সন্তানের শরীরকে আরও দুর্বল করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাই ছোট্ট সোনাকে এই সময় চিপসের থেকে দূরে রাখুন।

ছোটদের অতি প্রিয় কোল্ড ড্রিংকসে রয়েছে সুগার এবং সোডার ভাণ্ডার। আর এই দুই উপাদান শরীরের জন্য কিছুটা হলেও ক্ষতিকর। বিশেষত, জ্বরের সময় এই ঠান্ডা পানীয়ের গ্লাসে চুমুক দিলে যে সমস্যা আরও বাড়বে, তা তো বলাই বাহুল্য! তাই ছোট্ট সোনার জ্বর এলে তাকে কোনওমতেই কোল্ড ড্রিংকস কিনে খাওয়াবেন না। এই নিয়মটা মেনে চললেই সে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।

বিরিয়ানির স্বাদের কোনও তুলনা নেই। তাই তো অনেক বাচ্চাই নিয়মিত বিরিয়ানি খেয়েই রসনাতৃপ্তি সারে। তবে মনে রাখবেন, জ্বরের সময় ছোটদের বিরিয়ানি খাওয়ানো যাবে না। এই ভুলটা করলে উল্টে তার পেট খারাপের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাই বাড়ে।

তবে শুধু বিরিয়ানি নয়, এই সময় সন্তানকে রোল, চাউমিন, কাবাব বা বাইরের কোনও ফাস্টফুডও খাওয়ানো চলবে না। আশা করছি, তাতেই উপকার পাবেন হাতেনাতে।

আজকাল বাজারে ফ্রুট জুসের নামে একাধিক পানীয় বিক্রি করা হয়। আর দুর্ভাগ্যের বিষয় হল, এইসব পানীয়ে কিছু ক্ষতিকর উপাদান মেশানো থাকে। তাই ছোট্ট সোনাকে জ্বরের সময় বাইরের বোতলবন্দি ফ্রুট জুস কিনে খাওয়াবেন না। পারলে তাকে বাড়িতে ফলের রস বানিয়ে খাওয়ান। তাতেই ফিরবে তার স্বাস্থ্যের হাল। এমনকী সুস্থ-সবল থাকবে সন্তান।

১. বাচ্চাকে কিছুক্ষণ অন্তর অন্তর জলপান করান

২. তাকে সহজপাচ্য এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে

৩. তার ডায়েটে ফল থাকা মাস্ট

৪. সময় মতো ওষুধ খাওয়ান

৫. জ্বর খুব বাড়লে জলপট্টি দিন।

আশা করছি, এইসব নিয়ম মেনে চললেই দ্রুত সেরে উঠবে সন্তান।

You might also like!