Breaking News
 
Gaza: ত্রাণের লাইনে মৃত্যুর মিছিল! গাজায় ৭৯৮ প্যালেস্টিনীয়কে গুলি করে হত্যা, জানাল রাষ্ট্রসংঘ AC local: বনগাঁ শাখায় নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লোকাল, মালদহ রুটে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস! সম্ভাব্য সূচনা ১৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে Kapil Sharma's cafe: কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে খলিস্তানি হামলা, দায় স্বীকার ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ হরজিত লাড্ডির! Niti Ayog: নীতি আয়োগের রিপোর্টে মানচিত্র বিভ্রাট! মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির পর সরল নীতি আয়োগের ত্রুটিযুক্ত মানচিত্র Shashi Tharoor: ‘গণতন্ত্রের অন্ধকার অধ্যায়’ – ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্য সমালোচনায় শশী থারুর! Kolkata Security Breach: ভুয়ো আধার হাতে কলকাতায় বছরভর বাস, ফোর্ট উইলিয়ামে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা, পাকড়াও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী!

 

Travel

1 year ago

Gurguripal Eco Park:সপ্তাহান্তের ছুটিতে চলে আসুন কলকাতার কাছেই 'গুড়গুড়িপাল ফরেস্ট'

Gurguripal Eco Park
Gurguripal Eco Park

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ  বর্ষায় যেখানে উত্তরবঙ্গের অধিকাংশ জঙ্গল বন্ধ থাকে সেখানে দক্ষিণবঙ্গের পুরুলিয়া বাঁকুড়ার প্রায় সব জঙ্গলেই কিন্তু অবারিত দ্বার। কাজেই যাঁরা জঙ্গল সাফারির মজা নিতে চান বা জঙ্গলের বুনো গন্ধে সময় কাটাতে চান তাঁদের জন্য আদর্শ জায়গা গুড়গুড়িপাল ফরেস্ট।

দলমার জঙ্গল হয়ে হাতির জল চলে আসে পশ্চিমবঙ্গে। এলিফ্যান্ট করিডর তৈরি করে দেওয়া আছে তাঁদের জন্য। কিন্তু তার পরেও হাজির দল পথ বদলে ঢুকে পড়ে গ্রামের ভেতরে। ধানের ক্ষেতে, সবজির খেতে খাবারের লোভে চলে আসে তারা। পশ্চিম মেদিনীপুরের অনেক গ্রামই হাতির তাণ্ডবে জর্জরিত। বর্ষাকালে আর শীতকালে হাতিদের লোকালয়ে প্রবেশের প্রবণতা বেশি দেখা যায়।

গুড়গুড়িপাল ফরেস্ট এমন একটা জায়গা অবস্থিত পশ্চিম মেদিনীপুরের। বর্ষাকালে পশ্চিম মেদিনীপুরের জঙ্গল আরও ঘন হয়ে যায়। সবুজ পাতার ভিঁড়ে শালকাজগুলি ভরে থাকে। লালমাটির জঙ্গলে বর্ষাকালে বে়ড়ানোর মজাই আলাদা। পাথরা েদখার পর চলে আসুন গুড়গুড়ি পাল জঙ্গলে। এখানে একটি রিসর্ট রয়েছে। জঙ্গলের মাঝে থাকার অ্যাডভেঞ্চার পাওয়া যাবে এখানে। এই জঙ্গলের মধ্য দিয়েই হাতির পাল দলে দলে ঘুরে বেড়ায়। মাঝে মধ্যেই রাতের অন্ধকারে কান পাতলে শোনা যাবে তাদের ডাক।

বেশ একটা রোমহর্ষক অভিজ্ঞতা। জঙ্গলের মাঝে রয়েছে একটা বড় জলাশয়। আগে সেখানে বোটিংয়ের সুবিধা ছিল কিন্তু এখন আর সেটা হয়না। যাতায়াতও খুব সহজ। মেদিনীপুর স্টেশনে নেমে সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে গুজগুড়ি পালে যাওয়া যায়। থাকার খুব একটা সুবন্দোবস্ত নেই। খড়গপুরে থেকে বেড়িয়ে আসতে পারেন পাথরাও।তবে ক্যাম্পিং করা যেতেই পারে। আগে থেকে বনদফতরের সঙ্গে কথা বলে রাখাতে হবে তার জন্য।

You might also like!