১) পোষ্যকে ভাল করে স্নান করাতে হবে নিয়মিত। প্রয়োজনে দিনে একাধিক বার স্নান করানো যেতে পারে। কুকুরকে স্নান করানোর সময়ে স্নানের জলে মিশিয়ে দিতে পারেন অল্প বরফের টুকরোও।
২) শরীরের লোম বড় থাকলে গরম বেশি লাগবে, এই ধারণা ঠিক নয়। বরং এই লোমই দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তবে তা যেন খুব বেশি বেড়ে না যায়, তা-ও খেয়াল রাখতে হবে। পাশাপাশি, পোষ্যের থাকার জায়গাটিতে যেন হাওয়া চলাচলের যথেষ্ট সুযোগ থাকে। গরমের দিনে ভেজা তোয়ালের উপরেও শুতে দিতে পারেন কুকুরকে।
৩) গরমে পোষ্যের খাওয়াদাওয়ার উপর বাড়তি নজর দিতে হবে। যে সব ফলে জল বেশি, তা বেশি করে খেতে দিন। তরমুজ, আপেলের মতো ফল খাওয়ান।
৪) দিনের বেলা বাইরে প্রচণ্ড রোদ। তাই বাড়ির বাইরে কম ঘোরাতে নিয়ে যান। চেষ্টা করুন বাড়িতেই অল্প খেলাধুলো করাতে। তবে রোদ পড়লে সন্ধ্যার দিকে হাঁটাতে নিয়ে যেতে পারেন।
৫) চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পোষ্যকে এ সময়ে একটি করে মাল্টিভিটামিন নিয়মিত খাওয়াতে পারেন। তাতে নানা ধরনের সংক্রমণের প্রবণতা কমবে।