Breaking News
 
RCB stampede report: আরসিবি-র বিজয় উৎসবে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু ১১ জনের, চাপ বাড়ল ফ্র্যাঞ্চাইজির উপর; বিরাট কোহলির নাম জড়াল ঘটনায়! Partha Chatterjee: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনে ফের অনিশ্চয়তা,বিচারপতির অব্যাহতিতে স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে শুনানি! Narendra Modi: মোদির সফর ঘিরে সাজো সাজো রব দুর্গাপুরে, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি, রাজনীতির উত্তাপ চরমে! Ocean Landing Confirmed: প্রশান্ত মহাসাগরে সফল অবতরণ! ‘ড্রাগন’ নিয়ে ফিরলেন শুভাংশুরা Unexpected Landing Twist: আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা! ফ্লরিডা নয়, শুভাংশুরা অবতরণ ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলে কিন্তু কেন ? Mamata Banerjee: ২১ জুলাই বিজেপির উত্তরকন্যা অভিযানকে 'অপ্রাসঙ্গিক' বললেন মুখ্যমন্ত্রী, শহীদ দিবস কেন্দ্রিক বিশেষ বার্তা মমতার!

 

Livelihood message

2 years ago

Green Apple at Arambagh :হিমাচলের সবুজ আপেল এখন আরামবাগে

The green apple of Himachal is now in Arambagh
The green apple of Himachal is now in Arambagh

 

  দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ সবাইকে তাক লাগিয়ে এবার আরামবাগে সফল চাষ হচ্ছে আপেলের। দেড় বছর আগে মলয়পুর-২ পঞ্চায়েতের চকবেশিয়ায় এক বিঘা জমিতে পরীক্ষামূলক ভাবে বিশেষ প্রজাতির আপেল চাষ হয়েছিল ১০০ দিনের কাজ প্রকল্পে। সেই বাগানে এ বার ফল ধরতে শুরু হয়েছে। এই সাফল্যে গর্বিত পঞ্চায়েত প্রধান শাহ মহম্মদ রফিক বলেন, “জেলার এটাই প্রথম আপেল চাষের উদ্যোপগ। বিডিওর তত্বাবধানে ২০২১ সালের নভেম্বরের শেষ দিকে ১০০ দিনের কাজে প্রায় ২০০টি আপেল চারা লাগিয়ে এই বাগান করা হয়। আশা করচি, স্থানীয় বাজারগুলিতে ব্যাপক চাহিদা হবে।”

  এই চাষের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা নিয়েই কাজে এগোনো হয়েছে। হিমাচলপ্রদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ এনে ওই বাগানে আপেল চারা লাগানো হয়েছিল। এ কথা জানিয়ে আরামবাগের বিডিও কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “গাছে ফল আসায় আমরা খুব আশাবাদী। পরবর্তী সুযোগ-সুবিধা মতো এখানে আরও আপেল চাষ করা যেতে পারে। স্বাদ এবং গুণমান বজায় রাখতে পারলে স্থানীয় বাজারগুলিতে এই আপেলের চাহিদা বাড়বে বলেই আশা করছি।’’ আপেল দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আশাকরা যায় এই আপেলের স্বাদ খুবই ভালো হবে। 

  আরামবাগের আপেলের প্রজাতি খুব ভালো। লাল নয়, ওই বাগানে ফলছে ‘হরিমোহন ৯৯’ প্রজাতির সবুজ আপেল। আরামবাগের বাজারগুলিতে সবুজ আপেলের চাহিদা রয়েছে। বিডিও জানান, প্রকল্পের লক্ষ্য, বাগানগুলিকে ঘিরে কর্মসংস্থান এবং সংশ্লিষ্ট রূপায়ণকারী সংস্থা তথা পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল পুষ্ট করা। সর্বোপরি স্থানীয় অনেকেই এই বাণিজ্যিক চাষে উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বনির্ভরতার দিশা পাবেন। এখন দেখার এই প্রকল্প কতটা সফল হয়।



You might also like!