দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ দুর্যোগ, বিপর্যয়ে সজাগ দৃষ্টি থাকে তাঁর। নবান্ন থেকে নজর রাখেন পরিস্থিতির ওপর। রবিবার রাতে ঘূর্নিঝড় রেমালের ল্যান্ডফলে লণ্ডভণ্ড একাধিক জায়গা। প্রবল ঝড় বৃষ্টির তাণ্ডব জেলায় জেলায়। সোমবারও দুর্যোগের পরিস্থিতি। সূত্রের খবর, রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকার ক্ষয়ক্ষতি জানতে চেয়ে রিপোর্ট তলব করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। মুখ্যসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করেছেন বলেই খবর সূত্রের। দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে বহু বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুরেও একাধিক বাড়ি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি হয়েছে বাঁধের। দু’লক্ষের বেশি মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরানো হয়েছে।
এই প্রাথমিক ব্যবস্থার পরে সরকারি সাহায্য কি পৌঁছাচ্ছে মানুষের কাছে? জানতে চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ ছাড়াও তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছেন বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন গতকালই ত্রাণ ও সরকারি পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া নিয়ে।
আমফানের মতো তীব্রতা না থাকলেও, ঘূর্ণিঝড় রিমলের দাপটে কার্যত ছারখার হয়ে গিয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা৷ সুন্দরবনের একাধিক প্রান্তে কার্যত জীবন বিপন্ন হয়েছে মানুষের৷ বিভিন্ন স্থানে কাঁচা বাধ ভেঙে জল ঢুকছে গ্রামে৷ সেখানে বাস্তুহারা পরিবার আশ্রয় নিয়েছে ত্রাণ শিবিরে৷ এই মানুষগুলোর কাছে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কাজ, ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার৷