Editorial

7 months ago

কাশ্মীর সমস্যার সমাধান

Kashmir
Kashmir

 

কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করতে কেন্দ্রীয সরকার| এবারে দেশের শর্ষ আদালত বলে দিযেে যে সেপ্টেম্বৰ মাসের  কাশ্মীরে বিধানসভার ভোট করতে হবে এবং কেন্দ্রীয শাসন ক্ষমতার বাইরে এসে রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করবে| তবে ৩৭০ ধারা যে যে অবস্থায রযেে তা চালু থাকবে| লাদাখকে আলাদা বিধানসভা তৈরি হযেে| ফলে পাক বিচ্ছিন্নতাবাদীরা বেশ মুশকিলে| তৱুও কাশ্মীরের ্প্রাক্তন রাজনৈতিক দলের নেতারা বলতে শুরু করে দিযেে যে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে কাশ্মীরকে পরিণত করে নাগরিকদের স্বাধীনতার ওপরে হস্তক্ষেপ করতে শুরু করে দিযেে কেন্দ্রীয সরকার| এদিকে কেন্দ্রীয সরকার থেকে বলা  হযেে যে কাশ্মীরের নাগরিকদের কোনও স্বাধীনতাকে হনন করা হযনি| তবে কাশ্মীরের জীবনযাত্রায একটি সুশৃঙ্খলতা দেখা দিযেে| সেখানতার নতুন  নযা কাশ্মীর গড়তে আগ্র হযেে| তারা একন পাথর ছোঁড়ে না বলে সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদীরা নানা রকম গুজব ছড়িযে বেড়াতে শুরু করেছে|  কাশ্মীরের বিচ্ছন্নতাবাদীদের ্প্রশ্রয দিতে শুরু করে দিযেিল| ভারতের কাশ্মীরে পাকিস্তান দিবস পালন করার ব্যাপারে উত্সাহ দিত পাকিস্তান| সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে অর্থ থেকে শুরু করে অস্ত্রদেওযার ব্যবস্থা করে পাকিস্তান ্প্রশাসন| গোটা কাশ্মীরের প্শারসন একটি সমযে জ্বলন্ত বারুদে পরিণত হযেিল|

মোদি সরকার এসেই কাশ্মীরকে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত করার ফলে পাকিস্তান আর কাশ্মীর নিযে কোনও কথা বলছে না| পাক বিদেশ় বিদেশ নীতি ছিল কাশ্মীর নির্ভর| কাশ্মীরকে সমানে রেখে ভারত বিরোধিতার মধ্যে দিযে পাকিস্তান আন্তর্জাতিক দরবার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতো| এমনকী পাকিস্তান ভারত দ্বারা আক্রান্ত এই অজুহাত খাড়া করে পাকিস্তান বহু দেশের কাঠ থেকে টাকা তুলেছে| পরবর্তীকালে ভুযোতে পরিণত হওযার ফলে এখন আর আন্তর্জাতিক মহল থেকে কোনও রকম সাহায্য পাচ্ছে না| পাস্তিকানের সবচেযে বড় বন্বু ছিল আমেরিকা| সেই আমেরিকা এখন পাকিস্তান বিরোধী মনোভাব গ্রহণ করতে শুরু করে দিযেে| ভারত পাক যুদ্ধের সমযে আমেরিকা পাকিস্তানকে সাহায্য করেছিল| সেই সমযে রাশিযা ভারতের পাশে থাকার ফলে আমেরিকা কোনও রকমভাবে ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সাহস পাযনি| কিন্তু বরাবরই পাকিস্তান চেষ্টা করেছে বৃহত্ শক্তিকে ভারতের বিরুদ্ধে লেলিযে দিতে| সেটা সম্ভব হযনি বলে আজকে পাকিস্তান বেশ ক্ষিপ্ত| চিনকে ভারতের বিরদ্ধে লেলিযে যেওযার পিছনেˆ পাকিস্তানের আইএসআই কাজ করে চলেছে|  এদিকে পাকিস্তানকে রক্ষা করতে ইরান সামনের দিকে এগিযে আসতে শুরু করেছে| ইজরাযে ইরান সংঘর্ষ কোন দিকে গতি ফেরায তা আগে থেকে অনুমান করা একেবারে অসম্ভব| হামাস জঙ্গী সংগঠনের পাশে ইরান, ইরাক, পাকিস্তান এবং তুরস্ক রযেে| এদিকে মোদি সরকার জঙ্গি দমনে ইজরাযেকে সমর্থন করছে আবার ইজরাযে ভারতকে জঙ্গি  বা সন্ত্রাসবাদী হামলা থেকে রক্ষা করার কৌশল গ্রহণ করতে শুরু করেছে|  তার জন্য ভারত সরকারকে ইতিমধ্যে বহু সামরিক ্প্রযুক্তি দিযেে বলে জানতে পারা গিযেে|  


You might also like!