Breaking News
 
RCB stampede report: আরসিবি-র বিজয় উৎসবে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু ১১ জনের, চাপ বাড়ল ফ্র্যাঞ্চাইজির উপর; বিরাট কোহলির নাম জড়াল ঘটনায়! Partha Chatterjee: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনে ফের অনিশ্চয়তা,বিচারপতির অব্যাহতিতে স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে শুনানি! Narendra Modi: মোদির সফর ঘিরে সাজো সাজো রব দুর্গাপুরে, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি, রাজনীতির উত্তাপ চরমে! Ocean Landing Confirmed: প্রশান্ত মহাসাগরে সফল অবতরণ! ‘ড্রাগন’ নিয়ে ফিরলেন শুভাংশুরা Unexpected Landing Twist: আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা! ফ্লরিডা নয়, শুভাংশুরা অবতরণ ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলে কিন্তু কেন ? Mamata Banerjee: ২১ জুলাই বিজেপির উত্তরকন্যা অভিযানকে 'অপ্রাসঙ্গিক' বললেন মুখ্যমন্ত্রী, শহীদ দিবস কেন্দ্রিক বিশেষ বার্তা মমতার!

 

Livelihood message

2 years ago

Guava Cultivation: নারায়ণ গড়ের গোপাল দাস বিকল্প চাষ হিসাবে পেয়ারা চাষ বেছে নিয়েছেন

Goava Cultivation
Goava Cultivation

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ গতানুগতিক ধান চাষে আর আগের মতো লাভ হচ্ছে না। তাছাড়া একই জমিতে বার বার করে ধান চাষ করলে একাধিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তাই মেদিনীপুরের নারায়ণ গড়ের গোপাল দাস বিকল্প চাষ হিসাবে পেয়ারা চাষ বেছে নিয়েছেন। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের কুশবাসন এলাকার গোপাল দাস নিজের বাড়ির পাশেই ছয় বিঘা জায়গাতে লাগিয়েছেন পেয়ারা গাছ। যেখান থেকে সারা বছর তিনি ফসল পাচ্ছেন এবং বাজারে তা বিক্রি করে বার্ষিক প্রায় এক লক্ষ টাকারও বেশি তিনি লাভ পাচ্ছেন। প্রসঙ্গত গ্রামীণ এলাকার মানুষজন নির্ভরশীল ধান চাষের উপর। কিন্তু সেই ধান চাষ করে তেমন লাভ পাওয়া যাচ্ছেনা। এই বিকল্প চাষে তাকে উৎসাহ দিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের কৃষি আধিকারিক। 

কৃষি আধিকারিকের পরামর্শে ও নিজে পেয়ারা চাষের খুঁটিনাটি জেনে নিয়ে শুরু করেছেন পেয়ারা চাষ। তিনি ধান চাষের পরিবর্তে বাড়িতেই ছয় বিঘা জায়গাতে প্রায় ২৪০০ পেয়ারার গাছ লাগিয়েছেন। প্রতিদিনই গড়ে প্রায় এক কুইন্টাল পেয়ারা পাওয়া যায়। যা বাজারে প্রায় কুড়ি থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বিক্রি হয়। পেয়ারের সিজিনে গড়ে ২০ কুইন্টাল প্রতিদিন পেয়ারার উৎপাদন হয়। এই পেয়ারা পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর, খড়গপুর, বেলদা এমনকি পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি এবং ওড়িশা তেও রপ্তানি হয়। প্রসঙ্গত পেয়ারা গাছ লাগানো হলে বারোমাসই ফলন পাওয়া যায়। পাশাপাশি পেয়ারা গাছ ছাড়াও সাথী ফসল হিসেবে অন্যান্য চাষও করা যায় সেই জমিতে। ফলে বাড়তি রোজগার হয় সাথী ফসল চাষ করে। সাথী ফসল হিসাবেই তিনি বিভিন্ন শাক-সবজির চাষ করেন। সাধারণভাবে আমরা হয়তো বলি কৃষি থেকে শিল্পের দিকে এগোনোই সভ্যতার লক্ষণ। কিন্তু কৃষিজ দ্রব্য মানব জীবনে অপরিহার্য। তাছাড়া এখন চাকরি পাওয়া খুবই কষ্টের বিষয়। তাই কৃষি ক্ষেত্রেই হয়ে উঠেছে এক প্রজন্মের মূলধন। বর্তমান যুবক প্রজন্ম চাকরির দিকে না ছুটে চাষের দিকে ঝোঁকায় পরামর্শ দিচ্ছেন গোপাল বাবু। গোপাল বাবু সরকারিভাবেও নানা সাহায্য সহযোগিতা পেয়েছেন এই চাষের জন্য। তার দাবি পেয়ারা চাষ, ধান চাষের থেকে লাভজনক। বর্তমান যুবক প্রজন্ম তারা এই চাষ করতে পারে। একবার ছাড়া গাছ লাগালে বেশ কয়েক বছর ফসল দেয় এই গাছ।

You might also like!