Breaking News
 
RCB stampede report: আরসিবি-র বিজয় উৎসবে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু ১১ জনের, চাপ বাড়ল ফ্র্যাঞ্চাইজির উপর; বিরাট কোহলির নাম জড়াল ঘটনায়! Partha Chatterjee: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনে ফের অনিশ্চয়তা,বিচারপতির অব্যাহতিতে স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে শুনানি! Narendra Modi: মোদির সফর ঘিরে সাজো সাজো রব দুর্গাপুরে, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি, রাজনীতির উত্তাপ চরমে! Ocean Landing Confirmed: প্রশান্ত মহাসাগরে সফল অবতরণ! ‘ড্রাগন’ নিয়ে ফিরলেন শুভাংশুরা Unexpected Landing Twist: আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা! ফ্লরিডা নয়, শুভাংশুরা অবতরণ ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলে কিন্তু কেন ? Mamata Banerjee: ২১ জুলাই বিজেপির উত্তরকন্যা অভিযানকে 'অপ্রাসঙ্গিক' বললেন মুখ্যমন্ত্রী, শহীদ দিবস কেন্দ্রিক বিশেষ বার্তা মমতার!

 

Livelihood message

2 years ago

Millet cultivation:বাজরা চাষে ব্যাপক সাফল্য পেলো রাজস্থানের দীনেশ তেঙ্গুরিয়া

Millet cultivation
Millet cultivation

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ ইদানিং বাজরা চাষে ভারত নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ করেছে। সাফল্য পেয়েছে হাতে হাতে। মনে আছে সেই সাফল্যকে প্রচারে আনার জন্যই গত বছরের ডিসেম্বরেই সংসদে বাজরা মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছিলেন কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর। দেশের বাজরা উৎপাদনে সাফল্য দেখে ২০২৩ সালকে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অফ দ্য মিলেট বলে আখ্যাও দিয়েছে জাতিসঙ্ঘ। বাজরার এই বছরেই ফসল ফলিয়ে তাক লাগিয়েছেন রাজস্থানের ভরতপুর জেলার পিপলা গ্রামের দীনেশ তেঙ্গুরিয়া। তাঁর ক্ষেতে যে বাজরা ফলে, তার দানা বা মাথার দিকটাই যে শুধু ৪ থেকে ৫ ফুট লম্বা! বিস্ময় জাগিয়েছে সবার মনে। 

  সাধারণভাবে ট্রেডিশনাল বাজরা মাথার দিকটা বড়জোর ১ ফুট হয়, কাণ্ডটা হয় ৬-৭ ফুট। কিন্তু দীনেশ তাঁর ক্ষেতে যে বাজরার চাষ করেন, তার মাথার দিকটা ৪ থেকে ৫ ফুট লম্বা, কাণ্ডের দৈর্ঘ্য ৮ থেকে ১০ ফুট। আর এমন কাণ্ড দেখেই দীনেশের বাজরা রাতারাতি তাঁর জেলায়, তাঁর রাজ্যে তো বটেই, আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে গোটা দেশেও। দীনেশ জানিয়েছেন যে সাদা গোল্ড নামে পরিচিত এই বাজরার বীজ তিনি তুরস্ক থেকে আনিয়েছিলেন এক বন্ধুর পরামর্শে, কেন না এর জাত উচ্চ ফলনশীল। সেই সময়ে এর দাম ছিল প্রতি কেজি ২৫০০ টাকা। ২০ কেজি বীজ কিনতে তাঁর হয়েছিল ৫০ হাজার টাকা, যা তিনি নিজের ৪ একর জমিতে বপন করেন। কিন্তু প্রথমেই সাফল্য আসে নি। প্রথমটা ছিল বেশ হতাশাজনক। প্রবল বৃষ্টিপাতে বেশিরভাগ বীজই নষ্ট হয়ে যায়। প্রথমটায় মুষড়ে পড়লেও দীনেশ তখনও বুঝে উঠতে পারেননি যে লক্ষ্মী আসন পাততে চলেছেন তাঁর ঘরে। যে দুই একর জমির বীজ বেঁচে ছিল, তা থেকেই ফলন হয়েছে ৮০ মন্ড, বিক্রি করে লাখেরও উপরে টাকা ঘরে এনেছেন দীনেশ। দীনেশের থেকে উৎসাহিত হয়ে বাজরা চাষে মন দিয়েছে রাজস্থানের বহু কৃষক।


You might also like!