Breaking News
 
Kejriwal :১ এপ্রিল পর্যন্ত ফের ইডি-র হেফাজতে কেজরিওয়াল, প্রস্থানের সময়ও বললেন রাজনৈতিক ষড়য্ন্ত্র CJI DY Chandrachud:‘স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী’র চাপে বিচার বিভাগ,সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দেশের ৬০০ আইনজীবীর Lok Sabha Election 2024:মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে অভিজিতের মন্তব্য,মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, কমিশনে তৃণমূল Abhishek Banerjee:মনরেগার মজুরি বৃদ্ধিতেও বাংলাকে বঞ্চনার অভিযোগ তৃণমূলের,শ্বেতপত্র প্রকাশ নিয়ে অভিষেকের খোঁচায় কী বলল বিজেপি? Yusuf Pathan:‘মেহনত করে বিশ্বকাপ জিতেছি’,সেই ছবি ব্যবহারে অন্যের আপত্তি মানতে যাব কেন’! অধীরকে পাল্টা পাঠানের Jayant Kumar Roy:নির্বাচনী প্রচার শুরু জয়ন্ত রায়ের, জল্পেশ মন্দিরে পুজো দিয়ে ভোট ময়দানে জলপাইগুড়ির বিজেপি প্রার্থী

 

Livelihood message

9 months ago

Millet cultivation:বাজরা চাষে ব্যাপক সাফল্য পেলো রাজস্থানের দীনেশ তেঙ্গুরিয়া

Millet cultivation
Millet cultivation

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ ইদানিং বাজরা চাষে ভারত নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ করেছে। সাফল্য পেয়েছে হাতে হাতে। মনে আছে সেই সাফল্যকে প্রচারে আনার জন্যই গত বছরের ডিসেম্বরেই সংসদে বাজরা মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছিলেন কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর। দেশের বাজরা উৎপাদনে সাফল্য দেখে ২০২৩ সালকে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অফ দ্য মিলেট বলে আখ্যাও দিয়েছে জাতিসঙ্ঘ। বাজরার এই বছরেই ফসল ফলিয়ে তাক লাগিয়েছেন রাজস্থানের ভরতপুর জেলার পিপলা গ্রামের দীনেশ তেঙ্গুরিয়া। তাঁর ক্ষেতে যে বাজরা ফলে, তার দানা বা মাথার দিকটাই যে শুধু ৪ থেকে ৫ ফুট লম্বা! বিস্ময় জাগিয়েছে সবার মনে। 

  সাধারণভাবে ট্রেডিশনাল বাজরা মাথার দিকটা বড়জোর ১ ফুট হয়, কাণ্ডটা হয় ৬-৭ ফুট। কিন্তু দীনেশ তাঁর ক্ষেতে যে বাজরার চাষ করেন, তার মাথার দিকটা ৪ থেকে ৫ ফুট লম্বা, কাণ্ডের দৈর্ঘ্য ৮ থেকে ১০ ফুট। আর এমন কাণ্ড দেখেই দীনেশের বাজরা রাতারাতি তাঁর জেলায়, তাঁর রাজ্যে তো বটেই, আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে গোটা দেশেও। দীনেশ জানিয়েছেন যে সাদা গোল্ড নামে পরিচিত এই বাজরার বীজ তিনি তুরস্ক থেকে আনিয়েছিলেন এক বন্ধুর পরামর্শে, কেন না এর জাত উচ্চ ফলনশীল। সেই সময়ে এর দাম ছিল প্রতি কেজি ২৫০০ টাকা। ২০ কেজি বীজ কিনতে তাঁর হয়েছিল ৫০ হাজার টাকা, যা তিনি নিজের ৪ একর জমিতে বপন করেন। কিন্তু প্রথমেই সাফল্য আসে নি। প্রথমটা ছিল বেশ হতাশাজনক। প্রবল বৃষ্টিপাতে বেশিরভাগ বীজই নষ্ট হয়ে যায়। প্রথমটায় মুষড়ে পড়লেও দীনেশ তখনও বুঝে উঠতে পারেননি যে লক্ষ্মী আসন পাততে চলেছেন তাঁর ঘরে। যে দুই একর জমির বীজ বেঁচে ছিল, তা থেকেই ফলন হয়েছে ৮০ মন্ড, বিক্রি করে লাখেরও উপরে টাকা ঘরে এনেছেন দীনেশ। দীনেশের থেকে উৎসাহিত হয়ে বাজরা চাষে মন দিয়েছে রাজস্থানের বহু কৃষক।


You might also like!