Video

1 year ago

President: রাস্ট্রপতিকে নাগরিক সম্মান দিল রাজ্য সরকার

 

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম শোনা গেল রাষ্ট্রপতির গলায়। বললেন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু এবং কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মস্থানে গিয়ে ভাগ্যবতী বলে মনে করেন। তুলে ধরলেন ক্ষুদিরাম বসুর কথা। শহিদ ক্ষুদিরাম, বিনয়-বাদল-দীনেশকে শ্রদ্ধা জানান তিনি। বলেন, ‘‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকওহাতসাপ

মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, বললেন, ধন্যবাদ অনেক ছোট শব্দ

‘‘সবাইকে সমান ভাবা, সবাইকে সম্মান দেওয়া, সবাইকে আপন করার গুণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি আজ অভিভূত।’’ বললেন রাষ্ট্রপতি।


 রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন,

‘‘বাংলা ভাষা আমার খুব মিষ্টি লাগে। যখন এই ভাষা শুনি মনে হয় গ্রামের আশেপাশেই আছি। এমনই এই ভাষার সুবাস।’’ বললেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। নাম নিলেন সত্যজিৎ রায়, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের। বলেন, ‘‘আত্মসম্মান তথা আত্মগৌরবের জন্য বাংলার পরিচয় রয়েছে। কেবল ১৮ বছর বয়সে ভারতমাতার জন্য ফাঁসিতে চড়েছেন ক্ষুদিরাম বসু। ‘‘এক বার বিদায় দে মা, ঘুরে আসি’’— গানটি এখনও বাংলার সব কচিকাচারা গায়।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বাংলা ভাষা আমার ভীষণ মিষ্টি লাগে। সুইট ল্যাঙ্গুয়েজ। এই ভাষা যখনই আমার কানে আসে আমার মনে হয়, নিজের গ্রাম-জেলার আশেপাশেই আছি। এমনই এই ভাষার সৌন্দর্য, এমনই এর সুবাস।’’ 


সবাইকে সমান ভাবা, সবাইকে সম্মান দেওয়া, সবাইকে আপন করার গুণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি আজ অভিভূত।’’ বললেন রাষ্ট্রপতি


আমি আজ ভীষণ খুশি। মুখ্যমন্ত্রী যখন আদিবাসী শিল্পীদের সঙ্গে নিজেই বাদ্যযন্ত্র বাজালেন, নাচলেন তালে তালে, আমার ভীষণ ভাল লাগল। এটা সবাইকে সমান ভাববার একটি চিহ্ন। সবাইকে সম্মান দেওয়া। সবাইকে সমান ভাবে কাছে টেনে নেওয়া, সব সংস্কৃতিকে সম্মান দেওয়া— এটা বড় কলা। এটা মুখ্যমন্ত্রীর আছে। এ জন্য তাঁকে ধন্যবাদ।’’

You might also like!