Breaking News
 
AC local: বনগাঁ শাখায় নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লোকাল, মালদহ রুটে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস! সম্ভাব্য সূচনা ১৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে Kapil Sharma's cafe: কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে খলিস্তানি হামলা, দায় স্বীকার ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ হরজিত লাড্ডির! Niti Ayog: নীতি আয়োগের রিপোর্টে মানচিত্র বিভ্রাট! মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির পর সরল নীতি আয়োগের ত্রুটিযুক্ত মানচিত্র Shashi Tharoor: ‘গণতন্ত্রের অন্ধকার অধ্যায়’ – ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্য সমালোচনায় শশী থারুর! Kolkata Security Breach: ভুয়ো আধার হাতে কলকাতায় বছরভর বাস, ফোর্ট উইলিয়ামে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা, পাকড়াও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী! Mamata Banerjee-Omar Abdullah: বঙ্গসফরে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা, মমতার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক বার্তা!

 

Festival and celebrations

9 months ago

Durga puja 2024: দমদমে ইতিহাস তরুণ দলের মণ্ডপে পুজোর থিম এবার ‘সাদা-নীল’

Durga Puja
Durga Puja

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ-  মসলিন ও নীল‌চাষ ছিল বাংলার বস্ত্রশিল্পের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র। জগৎজোড়া নাম ছিল বাংলার এই ধরনের বস্ত্রসম্ভারের। কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী হয়নি কোনওটাই। ব্রিটিশদের অত্যাচারে এই দুই শিল্পই মুছে যায় বাংলার মাটি থেকে। নিজেদের বস্ত্রশিল্পকে জোরদার করে তুলতে বাংলা থেকে অল্প দামে কাঁচামাল আমদানি করত ইংরেজরা। এভাবে কম দামে কাঁচামাল আমদানির কারণেই তীব্র শোষণের মুখে পড়ে কৃষকরা। নীল চাষ বন্ধ হয়ে যায় ধীরে ধীরে‌‌। তাঁতির বাড়ি মসলিনের জগৎবিখ্যাত কাপড় তৈরিও বন্ধ হয়ে যায় ধীরে ধীরে। ওদিকে এমন অসাধারণ ঐশ্বর্যের মৃতদেহে ভর করে ইংল্যান্ডে শুরু হল শিল্পবিপ্লব। এই শিল্প বিপ্লবের পর বাংলায় কেটে গিয়েছে প্রায় আড়াইশো বছর। আড়াইশো বছর পর ২০২৪ সালে মসলিন ও নীল চাষ ফিরে আসছে শহরের বুকে। থিমের রূপে। দমদম তরুণ দলের পুজোয় (Dum Dum Tarun Dal Puja)।

পুজো কমিটির কোষাধ‌্যক্ষ‌ প্রতীক্ষণ ঘোষ জানান, ‘বাংলার এক সময় লাভজনক শিল্প ছিল মসলিন ও  নীল চাষ। ব্রিটিশরা আমাদের এই শিল্পকে ধ্বংস করেছে। এবার পুজোয় থিম ‘সাদা-নীল’-এর মাধ‌্যমে এই শিল্পকে তুলে ধরা হচ্ছে।’ মসলিনের বুনন শেখানো হবে মণ্ডপে। সেজন‌্য বর্ধমানের কাটোয়া থেকে তিন তন্তুজ শিল্পীকে নিয়ে  আসা হচ্ছে,  যাঁরা পুজোর কদিন মণ্ডপে বসে মসলিন বুননশৈলী দেখাবেন। মণ্ডপে মসলিনের কাজের প্রদর্শনীও দেখতে পাবেন দর্শকরা।জোর কদমে মণ্ডপসজ্জার কাজ চলছে। এখানে গোটা মণ্ডপটা সেজে উঠছে নীল-সাদায়। মণ্ডপসজ্জায় থাকছে মসলিন। প্রতিমায়ও থাকছে নীল-সাদার ছোঁয়া। পুজো আয়োজকদের কথায়, আর জি কর কাণ্ডের পর অনেকেই উৎসব বন্ধ রাখার কথা বলছেন। অথচ এই উৎসবের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে বহু মানুষের রুজি রুটি। তিনমাস ধরে মণ্ডপ তৈরির কাজ করে থাকেন কর্মীরা। এখান থেকে উপার্জিত অর্থ নিয়ে গেলে তাঁদের পরিবারের পুজো হয়।


You might also like!