Breaking News
 
AC local: বনগাঁ শাখায় নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লোকাল, মালদহ রুটে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস! সম্ভাব্য সূচনা ১৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে Kapil Sharma's cafe: কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে খলিস্তানি হামলা, দায় স্বীকার ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ হরজিত লাড্ডির! Niti Ayog: নীতি আয়োগের রিপোর্টে মানচিত্র বিভ্রাট! মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির পর সরল নীতি আয়োগের ত্রুটিযুক্ত মানচিত্র Shashi Tharoor: ‘গণতন্ত্রের অন্ধকার অধ্যায়’ – ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্য সমালোচনায় শশী থারুর! Kolkata Security Breach: ভুয়ো আধার হাতে কলকাতায় বছরভর বাস, ফোর্ট উইলিয়ামে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা, পাকড়াও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী! Mamata Banerjee-Omar Abdullah: বঙ্গসফরে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা, মমতার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক বার্তা!

 

Festival and celebrations

9 months ago

Durga Puja 2024: দেবী দুর্গার বাহন সিংহের মুখে হয়ে গেল ঘোটকের মতো! কেন জানেন?

Durga Puja
Durga Puja

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক :- আগামীকাল মহালয়া, দেবীপক্ষের শুভারম্ভ। অসুর সংহারে তিনি নিয়েছেন নানা রূপ। কখনও তিনি তো আবার কালী, কখনও তিনি জগদ্ধাত্রী। তবে শুধু দেবী নয়, দেবীর বাহন সিংহের রূপেও দেখা যায় নানা বৈচিত্র্য। রজোগুণের অধিকারী সে, পরম বিক্রমের প্রতীক। তাই গিরিরাজ হিমালয় যুদ্ধে যাওয়ার আগে মাকে বাহন রূপে দান করেন সিংহকে। আর সিংহবাহিনী মহিষাসুর মর্দিনী রূপকেই আবাহন করেন মর্তবাসি। কিন্তু কোথাও কোথাও এই সিংহের মুখ আবার ঘোড়ার মতো দেখতে।

কেন এই ছবি ধরা পড়ে, এর নেপথ্যে রয়েছে একাধিক কাহিনী। শোনা যায়, এই ঘোটকমুখী সিংহের পুজোর প্রচলন করেন নদিয়ার রাজা কৃষ্ণ চন্দ্র। অষ্টাদশ শতাব্দীতে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র দুর্গা পুজোয় শুরু করেন নতুন রীতির। সেই রীতি মেনে মহালয়ার দিন থেকে রাজ্যের মঙ্গল কামনায় শুরু হত যজ্ঞের। সেই যজ্ঞ চলত টানা নবমী পর্যন্ত। এই সময় অবধি নিভত না যজ্ঞের আগুন। দেবীকে এখানে পুজো করা হত রাজরাজেশ্বরী শক্তির প্রতীক রূপে। দেবীর সাজেও তাই যোদ্ধার বেশ। সেই কারণেই দেবীর বাহন এখানে ঘোটক মুখের। আজও সেখানে দেবীর বাহনের মুখ ঘোড়ার মতোই। যোদ্ধা বেশেই পূজিত হন দেবী।

অন্যদিকে শোনা যায়, আরও এক কাহিনী। ১৮২৫ সালে চুঁচুড়ার প্রাণকৃষ্ণ হালদার নিজের বাড়িতে দুর্গা পুজো শুরু করেন। ১৮২৬ সালে শুরু হয় বারোয়ারি পুজোর। তবে গোল বাধে অন্য জায়গায়। কোন মতে পুজো হবে তা নিয়ে শুরু হয় বিরোধ। শাক্ত এবং বৈষ্ণবদের মধ্যে বাধে ঝামেলা। শেষে শাস্ত্রজ্ঞরা বিধান দেন, একই মূর্তিকে দু’বার দুই মতে পুজো করার। এখানেই শেষ নয়। বিসর্জনের সময় বেঁকে বসে বৈষ্ণবরা। তারা বলে, ঘট বিসর্জন হয়ে গিয়েছে তাই প্রতিমা বিসর্জনের টাকা তারা দেবে না। বিরোধ এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে পরের বছর থেকেই আলাদা হয়ে যায় পুজো। শাক্তদের প্রতিমায় সিংহ ছিল সাধারণ সিংহের মতোই। আর বৈষ্ণবদের মূর্তিতে সিংহের মুখ হয় ঘোড়ার মতো।

You might also like!