Life Style News

1 month ago

Parenting Tips: গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন? সুখবর আসতে ঠিক কতদিন সময় লাগবে? জানুন

Parenting Tips
Parenting Tips

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ সুখী পরিবারের স্বপ্ন দেখেন সব দম্পতি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের জীবনে নতুন সদস্যকে আনার কথাও ভাবেন। আর তাই সবরকম ভাবে প্রস্তুত হওয়ার পরে সন্তান ধারণের পরিকল্পনাও শুরু করেন তাঁরা। কারও কারও জীবনে সেই সুখবর আসে তাড়াতাড়ি, আবার কারও সময় লাগে সামান্য় বেশি। তাই কয়েক মাস চেষ্টা করার পরেও যদি গর্ভধারণ করতে না পারেন, তাহলে সেই নিয়ে স্ট্রেস বাড়ানোর কোনও প্রয়োজন নেই। কারণ এই ঘটনা খুব অস্বাভাবিক নয়। তাই সামনেই সন্তান ধারণের পরিকল্পনা থাকলে জেনে নিন যে, সুখবর আসতে ঠিক কত মাস সময় লাগতে পারে?


তাড়াহুড়ো করবেন না

যৌন মিলনের পরের দিনই যে আপনি সুখবর শুনবেন, এমন অলীক চিন্তা মনেও আনবেন না। কারণ শুক্রাণ এবং ডিম্বাণুর মিলনের পরে নিষেক প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হতে আরও কিছু দিন সময় লাগে। তাই নিজের শরীরকে পর্যাপ্ত সময় দিন। পরিকল্পিত যৌন মিলনের অন্তত কয়েক সপ্তাহ পরে একবার প্রেগনেন্সি টেস্ট করুন। তখন টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ এলে পিরিয়ডের তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করে আরও একবার টেস্ট করুন।

স্বাভাবিক চেষ্টার সময়সীমা

ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসেসের প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, কোনও দম্পতি যদি গর্ভধারণের পরিকল্পনা করেন, তাহলে তাঁদের অন্তত ১ বছর পর্যন্ত স্বাভাবিক নিয়মে চেষ্টা করা উচিত। তারপরেও যদি সুফল না মেলে, তখন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ করাই শ্রেয়।

অন্যদিকে বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, দুজন সঙ্গীর কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকলে একজন মহিলা প্রেগনেন্ট হতে পারেন। আর এক্ষেত্রে ৬ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

কেন গর্ভধারণ করতে পারছেন না?

ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, নানা কারণেই বারবার গর্ভধারণে ব্যর্থ হতে পারেন আপনি। যেমন ধরুন-

বয়সজনিত কারণ

শারীরিক সমস্যা

যৌনমিলনের সময়

দায়ী এসব কারণও

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা থাকলেও নানা সমস্যা হতে পারে।

অতিরিক্ত শারীরিক ওজনও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

শারীরিক সমস্যা ও অন্য়ান্য় অসুখ অন্যতম কারণ।

প্রচুর ব্যায়াম করলেও সমস্যা দেখা দিতে পারে।

কতদিন পরে প্রেগনেন্সি টেস্ট করা উচিত?

ফার্টিলাইজেশনের পরে আরও ৬-১৪ দিন অপেক্ষা করে প্রেগনেন্সি পরীক্ষা করা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ ফার্টিলাইজেশনের পরে শরীরে HCG-এর মাত্রা বাড়ে, যা প্রেগনেন্সির অন্যতম লক্ষণ।

You might also like!