Breaking News
 
School jobs case: এসএসসি নিয়োগ বিধি নিয়ে হাই কোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা, শনিবার শুনানির সম্ভাবনা! PM Modi in Durgapur: নরেন্দ্র মোদির সভার আগে নাটকীয় মুহূর্ত দুর্গাপুরে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার দাবিতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক তরুণী! Dilip Ghosh: দুর্গাপুরে মোদি, দিল্লিমুখী দিলীপ, বঙ্গ বিজেপিতে আদি-নব্য দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে! RCB stampede report: আরসিবি-র বিজয় উৎসবে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু ১১ জনের, চাপ বাড়ল ফ্র্যাঞ্চাইজির উপর; বিরাট কোহলির নাম জড়াল ঘটনায়! Partha Chatterjee: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনে ফের অনিশ্চয়তা,বিচারপতির অব্যাহতিতে স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে শুনানি! Narendra Modi: মোদির সফর ঘিরে সাজো সাজো রব দুর্গাপুরে, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি, রাজনীতির উত্তাপ চরমে!

 

kolkata

2 years ago

Sukanta Majumdar on Sourav Ganguly : সৌরভকে নিয়ে চাপান উতোর সৌগত-সুকান্তর

Sukant Majumdar on Sourav Ganguly
Sukant Majumdar on Sourav Ganguly

 

কলকাতা, ২৪ মে  : পশ্চিমবঙ্গের সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়েছেন। এর ঠিক পরেই বুধবার সৌরভকে কলকাতার শেরিফ পদে বহাল করার দাবি করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার৷ পাল্টা দিয়েছেন তৃণমূলের সৌগত রায়।

আদতে মঙ্গলবারই সৌরভকে ত্রিপুরা পর্যটনের মুখ করার কথা ঘোষণা করেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা৷ আর এরপরই কার্যত তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করে বিজেপি ৷ রাজ্য বিজেপির দাবি, সৌরভকে বাংলা মর্যাদা না-দিলেও প্রতিবেশী রাজ্য দিয়েছে। সুকান্ত মজুমদার কটাক্ষ করেছেন, তৃণমূল সরকার সৌরভকে ধরে রাখতে পারেনি। তাঁকে শেরিফ করলে কিছুটা হলেও মুখরক্ষা করা সম্ভব।

তারপর সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে শুরু রাজনৈতিক টানাপোড়েন। সৌগত রায়ের বক্তব্য, টাকা পেয়েছেন, তাই ত্রিপুরায় গিয়েছেন সৌরভ। শাসক-বিরোধী তরজায় তপ্ত বাংলা। তাঁর বক্তব্য, “সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে এখন আর সরাসরি ক্রিকেটের সম্পর্ক নেই। বিজ্ঞাপন করেই কোটি কোটি টাকা রোজগার করেছেন তিনি।”

সৌগতবাবু বলেন, “আমার মনে হয় না এর কোনও রাজনৈতিক তাৎপর্য রয়েছে। অবসরের পর সৌরভ বিজ্ঞাপন করে কোটি কোটি টাকা রোজগার করছেন। আরেকটা রোজগার করার জায়গা হয়েছে। সৌরভের সঙ্গে এখন ক্রিকেটের সম্পর্ক কম। রাজনীতির সম্পর্ক আরও কম। ওকে ত্রিপুরার লোকেরা ধরেছে। হয়তো বলেছে এত টাকা দেব। তাই উনি করছেন। ”

অন্যদিকে, সুকান্ত মজুমদার তৃণমূলকেই বিঁধে বলেছেন, “বাংলার সরকারেই উচিত ছিল তাঁকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বানানোর। বাংলার সরকার বানায়নি। ত্রিপুরাতেও তো বাঙালি থাকে। বাঙালিরই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন।” তিনি বলেন, “আমি দাবি করছে, এই মুহূর্তে কলকাতায় কোনও শেরিফ নেই। ওই পদ ফাঁকা রয়েছে। সেই পদে সৌরভকে বসানো হোক। তাতে আমরা সৌরভকে সম্মান দেওয়ার সুযোগ যতটুকু হারিয়েছি, তা কিছুটা হলেও পূরণ করতে পারব।”


You might also like!