কলকাতা, ১০ অক্টোবর : ‘মেলাবন্ধন' শব্দটির মধ্যেই লুকিয়ে এক আবেগ। থিমে তুলে ধরা হচ্ছে লোকশিল্পের ক্রেতা ও বিক্রেতার নিবিড় বন্ধন ও যোগাযোগের কাহিনি। উদ্দেশ্য, শিল্পীদের কঠোর সংগ্রামের ইতিহাসকে স্বীকৃতি জানানো।
বাংলার পটচিত্র, গম্ভীরা মুখোশ, ঘূর্ণি পুতুল, নতুন গ্রামের কাঠপুতুল, পুরুলিয়ার ছৌ মুখোশ, মুর্শিদাবাদের মাটির পুতুল, দক্ষিণ দিনাজপুরের মুখোশ এবং হাতে বানানো গহনা-- যুগের পর যুগ বাংলার আনাচকানাচে লুকিয়ে থাকা শিল্পকলা আজ বিপন্ন। তাদের দিকেই ভরসার হাত বাড়িয়ে দিতে চায় এই পুজো।
পুজোর সম্পাদক যুগজিৎ মণ্ডলের কথায়, ”আমাদের এখানে পুজোর সময়ে সাত-আট দিন ধরে মেলা হয়। সেই মেলাকে কেন্দ্র করেই আমাদের এ বছরের মণ্ডপসজ্জা। শিল্পীরা তাদের পসরা সাজিয়ে বসবেন মণ্ডপে। বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, শান্তিনিকেতন এবং অনান্য নানা জায়গা থেকে আসা শিল্পীরা তাঁদের তৈরি জিনিস বিক্রি করবেন। পিছিয়ে পড়া মানুষদের তুলে ধরতেই আমাদের এই প্রয়াস।“
লেনিন সরণি এবং এস এন ব্যানার্জি রোডের সংযোগস্থলেই এই পুজা মণ্ডপ থিমশিল্পী - শুভদীপ এবং সুমি মজুমদার। প্রতিমাশিল্পী - অভিষেক ভট্টাচার্য। বাংলার পটচিত্র, গম্ভীরা মুখোশ, ঘূর্ণি পুতুল, নতুন গ্রামের কাঠপুতুল, পুরুলিয়ার ছৌ মুখোশ, মুর্শিদাবাদের মাটির পুতুল, দক্ষিণ দিনাজপুরের মুখোশ এবং হাতে বানানো গহনা-- যুগের পর যুগ বাংলার আনাচকানাচে লুকিয়ে থাকা শিল্পকলা আজ বিপন্ন। তাদের দিকেই ভরসার হাত বাড়িয়ে দিতে চায় এই পুজো।