Breaking News
 
Delhi Blast: ভুটান থেকে দেশে ফিরেই দিল্লি বিস্ফোরণে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালে দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি! Shubman Gill: শুভমান-শেহনাজের মধ্যে সম্পর্ক কী? 'গিল' পদবি রহস্য ফাঁস করলেন সলমনের নায়িকা Partha Chtterjee: চাকরির দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার, পার্থর চ্যালেঞ্জ—'কার থেকে টাকা নিয়েছি?', খোলা চিঠি বেহালা পশ্চিমে Delhi Blast: সরকারি চাকুরের মেয়ে চিকিৎসক শাহিন, বিবাহবিচ্ছেদের পর জইশ-এ যোগদান, ধৃত জঙ্গি কাজ করত মাসুদের বোনের নির্দেশে Partha Chatterjee: ‘দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে উত্তর দেব’, নির্দোষ প্রমাণের অঙ্গীকার পার্থর, মরিয়া হারানো 'স্থান' ফিরে পেতে Shubman Gill: আচমকা ইডেনে দেখা! পুরনো সতীর্থদের পেয়ে মেতে উঠলেন শুভমান, উৎফুল্ল তারকা

 

Festival and celebrations

2 years ago

Durga Puja 2023 : লাগাতার বৃষ্টিতে থমকে গেল কলকাতায় মণ্ডপের কাজ

Durga Puja Mandap Closed in rain
Durga Puja Mandap Closed in rain

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ মন্ডপ তৈরী ছেড়ে, শিল্পীরা সকলেই ব্যস্ত পার্কের বা মাঠের কাদা-জল পরিষ্কার করাতে। বৃষ্টি থেকে বাঁচতে কেউ গোটা মণ্ডপ ঢেকে ফেললেও কাজ উতরোতে পারছেন না, কিছুই শুকোচ্ছে না বলে! অনেকে মণ্ডপসজ্জার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, আলোর কাজ এখনও শুরুই করতে পারেননি, জলের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কায়। বেশির ভাগ জায়গাতেই মণ্ডপের বাইরের অংশের কাজ শুরুই করা যায়নি।

মঙ্গলবার রাত থেকে চলতে থাকা বৃষ্টির জেরে পরিস্থিতি বেশ গম্ভীর হয়ে উঠেছে। চিন্তায় পড়েছেন কলকাতার সেই সমস্ত পুজোর উদ্যোক্তারা, যেগুলিতে ইউনেস্কোর প্রতিনিধিদের যাওয়ার কথা। কারণ, ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ১১ থেকে ১৪ তারিখের মধ্যে শহরের ২৬টি পুজো দেখার কথা ইউনেস্কোর প্রতিনিধিদের। এর জন্য যে সমস্ত পুজোকে বাছা হয়েছে, তাদের ১০ তারিখের মধ্যে কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। যে সংস্থার সাহায্যে ইউনেস্কোর প্রতিনিধিদের পুজো ঘুরে দেখার কথা, তারা ১১ তারিখ থেকে সংশ্লিষ্ট ওই সমস্ত পুজো মণ্ডপে নিজেরা তদারকি করবে। কিন্তু যে হারে বৃষ্টি চলছে, তাতে অন্য পুজোগুলি তো বটেই, তালিকায় থাকা বহু মণ্ডপও বেশ চিন্তায় রয়েছে। 

ওই তালিকায় থাকা এমনই একটি পুজো ত্রিধারা সম্মিলনী। সেখানকার পুজোকর্তা দেবাশিস কুমার বললেন, ‘‘কী যে হবে, ভেবে পাচ্ছি না। চিন্তায় ঘুম হচ্ছে না। একে আমাদের পুজো হয় রাস্তায়, তার মধ্যে বৃষ্টি কমার নাম নেই! বিশ্বের দরবারে এ বার বৃষ্টির জন্য না মাথা নিচু হয়ে যায়!’’ ‘ফোরাম ফর দুর্গোৎসব’-এর সাধারণ সম্পাদক তথা হাতিবাগান সর্বজনীনের পুজোকর্তা শাশ্বত বসু বললেন, ‘‘কিছুতেই কিছু করে উঠতে পারছি না। সকালে যে কাজ হচ্ছে, সন্ধ্যা আর রাতের বৃষ্টিতে তা ধুয়ে যাচ্ছে। আলোর পরীক্ষাই করিয়ে ওঠা যাচ্ছে না। করোনাসুরকে বধ করে ঘুরে দাঁড়ানো গেলেও বৃষ্টির সঙ্গে পেরে ওঠা যাচ্ছে না।’’

জোরকদমে প্রস্তুতি চালানো বালিগঞ্জ কালচারালের পুজোকর্তা অঞ্জন উকিলের আবার দাবি, ‘‘সমস্তটা ঢেকে রেখেও সুরাহা হচ্ছে না। বৃষ্টির মধ্যে শ্রমিকদের বাঁশে উঠিয়ে কাজ করানো যাচ্ছে না। কেউ পড়ে গেলে হবে অন্য বিপদ।’’

চেতলা অগ্রণীর পুজোকর্তা সমীর ঘোষ এক রকম ধরেই নিয়েছেন যে, এই পরিস্থিতিতে ১১ অক্টোবরের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব নয়। তাঁর কথায়, ‘‘একটা দেওয়ালে কাজ করে ওঠার পরেই বৃষ্টিতে সব ধুয়ে যাচ্ছে। কোনও ভাবেই এত দ্রুত কাজ শেষ করা সম্ভব নয়। তেমন হলে ইউনেস্কোর প্রতিনিধিরা নির্মীয়মাণ মণ্ডপই ঘুরে দেখবেন।"

You might also like!