Breaking News
 
Delhi Blast: ভুটান থেকে দেশে ফিরেই দিল্লি বিস্ফোরণে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালে দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি! Shubman Gill: শুভমান-শেহনাজের মধ্যে সম্পর্ক কী? 'গিল' পদবি রহস্য ফাঁস করলেন সলমনের নায়িকা Partha Chtterjee: চাকরির দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার, পার্থর চ্যালেঞ্জ—'কার থেকে টাকা নিয়েছি?', খোলা চিঠি বেহালা পশ্চিমে Delhi Blast: সরকারি চাকুরের মেয়ে চিকিৎসক শাহিন, বিবাহবিচ্ছেদের পর জইশ-এ যোগদান, ধৃত জঙ্গি কাজ করত মাসুদের বোনের নির্দেশে Partha Chatterjee: ‘দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে উত্তর দেব’, নির্দোষ প্রমাণের অঙ্গীকার পার্থর, মরিয়া হারানো 'স্থান' ফিরে পেতে Shubman Gill: আচমকা ইডেনে দেখা! পুরনো সতীর্থদের পেয়ে মেতে উঠলেন শুভমান, উৎফুল্ল তারকা

 

Festival and celebrations

2 years ago

Durga puja: চলতি বছরে ছন্দপতন পুজোর অনুসারী শিল্পের

Durga puja special saaj now loosing its demand
Durga puja special saaj now loosing its demand

 

কলকাতা: পুজোকে কেন্দ্র করে শুধু প্রতিমা শিল্প নয়, আরও একটি অনুসারী শিল্পেরও বড় অঙ্কের ব্যবসা হয় ৷ আর তা হল প্রতিমার সাজ। জরির বা সোলার মুকুট, গায়ের কলকার সাজ, কানের, নাকের, চালচিত্রের কলকা, অস্ত্র, চাঁদমালা ও কদমফুল-সহ সবটাই। কুমোরটুলি এই ব্যবসার সঙ্গে ছোট বড় অন্তত ২৫-৩০টি দোকান জড়িয়ে ।

করোনা অতিমারির ধাক্কায় ৩০৩০ ও ’২১-এ একদমই তলানিতে ঠেকেছিল ব্যবসা। তবে সেই খারাপ সময় পার করে গত বছর বেশ খানিকটা ঊর্ধ্বমুখী হয় কুমোরটুলি প্রতিমার সাজসরঞ্জামের রফতানি বাজার। বেশ ভালো ব্যবসা হয়। তবে চলতি বছরে ঘটেছে ছন্দপতন। এবার জনজীবন ও ব্যবসার পরিস্থিতি সব স্বাভাবিক থাকলেও ভিনরাজ্যে রফতানি ঠেকেছে তলানিতে। তার জেরে এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীরা রীতিমত হতাশ। এবার তাঁদের ভরসা কলকাতার ও রাজ্যের সীমিত বাজার ।

কুমোরটুলি থেকেই প্রতিবার সাজসরঞ্জাম যায় পাশের রাজ্য বিহার, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা থেকে অন্ধ্রপ্রদেশ, ও উত্তরপ্রদেশ-সহ আরও বেশ কয়েকটি রাজ্যে। ভিনরাজ্যে বাজার খারাপ হওয়ার কারণ হিসেবে অনেক শিল্পী মনে করেন, দুর্গাপুজো আন্তর্জাতিক তকমা পেয়ে কলকাতা বা বাংলার বাজার যেমন চাঙ্গা হয়েছে অন্য রাজ্যে তেমনটা হয়নি। ফলে অনেকাংশে বাজেট কাটছাঁট হয়েছে। যার জেরে গতবার যে আশা করেছিল বিক্রির তেমনটা ভিনরাজ্যের ব্যবসায়ীরা করে উঠতে পারেনি।

এই প্রসঙ্গে সাজ ব্যবসায়ী রণজিৎ সরকার বলেন, "আমি বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা এসব রাজ্যে মাল পাঠাই। স্বাভাবিকভাবে ৫-৮ লাখ টাকার ব্যবসা হয় প্রতি বছরই। কিন্তু করোনায় একদম ব্যবসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তারপর গতবছর বাজার দারুণ হয়। যারা ১৫-২০ হাজার টাকার মাল অর্ডার দিতে তারা গতবছর দ্বিগুণ ৩৫-৫০ হাজার টাকার বরাত দিয়েছে। মাল দিয়ে উঠতে পারছিলাম না। তারা আশা করেছিল তাদের রাজ্যে ভালো বাজার হবে। কিন্তু তারা ধাক্কা খেয়েছে। ফলে তাদের মজুত মাল পড়ে আছে। সেই ধাক্কা এসে লেগেছে এবারের ব্যবসায়। যে বরাত দিত২০ হাজার টাকার সে এবার ১০-১২ হাজার বা তারও কম টাকার বরাত দিয়েছে। ফলে এখন কলকাতার যে ব্যবসা হয় সেটাই সম্বল।"

You might also like!