
দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক: তিনি কি রাজনীতির 'ভীষ্ম' নাকি 'ডিগবাজি' কুমার? এই বিতর্ক বরাবরই নীতীশ কুমারকে ঘিরে রয়েছে। বিরোধীরা একসময় দাবি করেছিল, 'নীতীশ ফিনিশ' হয়ে গেছেন। তবে শুক্রবার বিহারের ভোটের ফল যত স্পষ্ট হচ্ছে, রাজনীতির অন্দরে তত জোরালো হচ্ছে আরেকটি শব্দ—'নীতীশ ফিনিক্স'। তাঁর ভক্তরা তাঁকে এখনও 'সতেজ বাঘ' বলেই মনে করেন।
এই নির্বাচনে তিনি নিজে লড়েননি, বরং টিম এনডিএ-র 'নন প্লেয়িং ক্যাপ্টেন' হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ বারবার তাঁকে এনডিএ-র মুখ হিসেবে তুলে ধরেছেন। ফলে ভোটের ভালো-মন্দের দায়ভার অনেকটাই তাঁর কাঁধে ছিল।
৭৪ বছর বয়সী এই নেতার ওপর বিরোধীরা আক্রমণ শানিয়েছিলেন তীব্রভাবে। প্রশান্ত কিশোর (PK) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে নীতীশ কুমারের দল ২৫টির বেশি আসন পাবে না। আবার লালুপুত্র তেজস্বী যাদব তাঁকে বিজেপির 'কাঠপুতুল' বলেও কটাক্ষ করেন। তবে কোনো বিতর্কে না জড়িয়ে, এই 'চির তরুণ' নেতা প্রচার চালিয়ে নিজের ক্ষমতা প্রমাণ করলেন।
তাঁর ভোকাল টনিকের সুফল মিলল ভোটবাক্সে। বেলা ১১টা পর্যন্ত বিহার ভোটগণনার ট্রেন্ড বলছে, একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)। ১০১টি আসনে লড়ছে জেডিইউ। তার মধ্যে এগিয়ে ৭৫টি আসনে। সঙ্গী বিজেপিও রয়েছে ভালো জায়গাতেই। কিন্তু ‘মহাগঠবন্ধন’ -এর ‘অবস্থা’ সঙ্কটজনক। কোনও মতে লড়ার চেষ্টা করছে লালুপ্রসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আরজেডি)। কংগ্রেস-সহ অন্যান্য শরিকদের ফলাফল যে বেশ খারাপের দিকে বলে জানাচ্ছে বেলা ১১টার ট্রেন্ড।
যখন NDA ধীরে ধীরে ২০০টি আসনে এগিয়ে থাকার দিকে হাঁটছে, তখন নীতীশের বাড়ির বাইরে লোকারণ্য। পড়েছে পোস্টার- ‘টাইগার আভি জিন্দা হ্যায়’। কোন কোন ফ্যাক্টর কাজ করেছে নীতীশের পক্ষে?
গত দু’টি বিধানসভা নির্বাচনে বিহারে মহিলাদের ভোটদানের হার ছিল যথাক্রমে ৫৯.৬৯% (২০২০), এবং ৬০.৪৮% (২০১৫)। আর মহিলাদের ভোট টানতে মোক্ষম চাল চেলেছিলেন নীতীশ। ভোটের আগে ঘোষণা করেছিলেন, বিহারের বাসিন্দা এমন মহিলা চাকরিপ্রার্থীদের জন্য রাজ্য সরকারের সমস্ত ধরনের পদে থাকবে ৩৫ শতাংশ সংরক্ষণ। এই ঘোষণা NDA-র জন্য ‘ম্যাজিক’-এর মতো কাজ করেছে, দাবি ওয়াকিবহাল মহলের। এ ছাড়াও তিনি বিধবা এবং বয়স্কদের পেনশন বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিলেন।
মদ নিয়ে বিহারে বিরোধীদের অবস্থানও মহিলাদের একজোট করেছে নীতীশের পক্ষে, দাবি রাজনৈতিক মহলের। তেজস্বী ভোটের আগে বলেছিলেন, তাঁরা ক্ষমতায় এলে বৈধ করা হবে তাড়ি। প্রশান্ত কিশোরও দাবি করেছিলেন, তিনি বিহারে ফের মদ চালু করবেন। অন্যদিকে, নীতীশের মদ নিয়ে অবস্থান বরাবর স্পষ্ট। তিনি ‘মদবন্দি’-র পক্ষে। এই অবস্থান মহিলাদের নীতীশের পক্ষে একজোট করেছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞ মহলের।
নীতীশের সুশাসনের ভাবমূর্তিও এ ক্ষেত্রে ব্যাপক ভাবে কাজে এসেছে। ২০০৫ সালে প্রথমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন নীতীশ। ২০১০ সালে তিনি দ্বিতীয়বার এই পদে বসেন। তাঁর প্রথম জোটবদল ২০১৩ সালে। নরেন্দ্র মোদীকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করা নিয়ে বিজেপির সিদ্ধান্ত মানতে পারেননি নীতীশ। সেই সময়ে তিনি এনডিএ ছাড়েন। প্রায় ১৭ বছরের ধরে তাঁর সঙ্গে এনডিএ-র সম্পর্ক ছিন্ন ছিল। এর পরে একাধিক বার জোট বদলেছেন তিনি। কিন্তু তার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি এবং সুশাসনের দাবিতে টোল পড়েনি বিন্দুমাত্র।
তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে, এখনও বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে কারও নাম ঘোষণা করেনি এনডিএ। বিজেপি বার বার বলেছে, নীতীশ কুমারের নেতৃত্বে তাঁরা লড়বেন। কিন্তু, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা ঠিক হবে ভোটের পরেই, বলেছিলেন শাহরা। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠছে, তবে কি দশমবারের মতো মুখ্যমন্ত্রী হবেন নীতীশ?
২০০-র দোরগোড়ায় NDA, মহাগঠবন্ধন এগিয়ে মাত্র ৩৮ আসনে
২০০-র দোরগোড়ায় NDA শিবির। এগিয়ে রয়েছে ১৯৯টি আসনে। মহাগঠবন্ধন ক্রমশ নামছে। তারা এগিয়ে রয়েছে মাত্র ৩৮টি আসনে। নীতীশ কুমারের বাড়ির সামনে জড়ো হয়েছেন কর্মী-সমর্থকরা। বিজেপির পার্টি অফিসের সামনেও ভিড় বাড়ছে। জয় যেন সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
ফের পিছিয়ে গেলেন তেজস্বী, রাঘোপুর দখলে রাখতে পারবেন?
কখনও এগোচ্ছেন। কখনও পিছিয়ে যাচ্ছেন। লিড ধরে রাখতে পারছেন না মহাগঠবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তেজস্বী যাদব। বিজেপির সতীশ কুমারের থেকে ফের ৩০০ ভোটে পিছিয়ে গেলেন তিনি। উল্লেখ্য, দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ ৩৮ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিলেন তেজস্বী।
‘হিপ হিপ হুররে...’, জয়ের আগেই আবির খেলায় মাতল বিজেপি, চলছে মিষ্টি বিলি
জয় এখনও অধরা। তবে প্রাথমিক ট্রেন্ডে এনডিএ-ই এগিয়ে। জয় সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এই আবহে আবির খেলায় মাতল বিজেপি। পার্টি অফিসের সামনে চলছে মিষ্টি বিলিও। কর্মী-সমর্থকরা স্লোগান দিচ্ছেন, ‘হিপ হিপ হুররে...।’
সন্ধ্যায় বক্তৃতা করবেন মোদী!
জয় এক প্রকার নিশ্চিত করে ফেলেছে বিহারের শাসক জোট। গণনা শুরুর পর থেকে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা অতিক্রান্ত। বড়সড় কোনও অঘটন না ঘটলে এনডিএ-র জয়ই প্রায় নিশ্চিত। বিহারের বিভিন্ন প্রান্তে জয়োল্লাস শুরু করে দিয়েছেন বিজেপি এবং জেডিইউ কর্মীরা। বিজেপি সূত্রে খবর, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় দিল্লিতে দলের সদর দফতর থেকে বক্তৃতা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
‘মেয়ের মতো সেবা করব ভোটারদের’, জয়ের ইঙ্গিত মিলতেই বার্তা মৈথিলীর
আলিনগর থেকে বিপুল ভোটে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী মৈথিলী ঠাকুর। তাঁর জয় প্রায় নিশ্চিত বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ। তার পরেই ভোটারদের উদ্দেশে ভিডিয়ো বার্তা দিলেন মৈথিলী। বললেন, ‘স্বপ্নের মতো লাগছে। মেয়ের মতো সেবা করব ভোটারদের।’
কামব্যাক, এক লাফে ৩৮ হাজার ভোটে এগিয়ে গেলেন তেজস্বী
৩ হাজার ভোটে পিছিয়ে গিয়েছিলেন তেজস্বী যাদব। তরতর করে এগোচ্ছিলেন বিজেপির সতীশ কুমার। কিন্তু ফের ঘুরে দাঁড়ালেন মহাগঠবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী। প্রায় ৩৮ হাজার ভোটে লিড নিলেন তেজস্বী।
এনডিএ এগিয়ে ১৯২ আসনে!
দুপুর সাড়ে ১২ পর্যন্ত হিসাবে বিহারে ১৯২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ শিবির। বিরোধী শিবির এগিয়ে রয়েছে ৪৬টি আসনে। শাসক এবং বিরোধী জোটের মধ্যে ব্যবধান আরও বৃদ্ধি পেল।
ফের এগিয়ে গেলেন তেজস্বী
পিছিয়ে পড়ার পরে ফের এগিয়ে গেল তেজস্বী। রাঘোপুরে ষষ্ঠ রাউন্ড গণনা শেষে বিজেপি প্রার্থীকে পিছনে ফেলে ফের এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। কাঁটায় কাঁটায় টক্কর চলছে তেজস্বী এবং বিজেপি প্রার্থীর। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২১৯ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন আরজেডি নেতা। এই কেন্দ্রে মোট ৩০ রাউন্ড গণনা হবে।
হতাশাজনক ফল, মানল কংগ্রেস
বিহারে নির্বাচনের আগে ‘ভোটার আধিকার যাত্রা’ করেছেন রাহুল গান্ধীরা। তবে এখনও পর্যন্ত গণনার যা আভাস, ইভিএমে তার প্রতিফলন ঘটেনি। দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিহারে ১০টিরও কম আসনে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। গণনার মাঝপর্বেই দলের পিছিয়ে পড়া নিয়ে মুখ খুললেন বিহার ভোটে কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা অশোক গহলৌত। তিনি বলেন, “বিহারের ফল হতাশাজনক, এতে কোনও সন্দেহ নেই।” তাঁর দাবি, ভোটের প্রচার চলাকালীনও সেখানে মহিলাদের ১০০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। কমিশন সব দেখেও নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল। কেন তা বন্ধ করা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিহার ভোটে কংগ্রেসের পর্যবেক্ষক।
বিজেপি একাই এগিয়ে ৮৬ আসনে
দুপুর ১২টার হিসাবে এনডিএ এগিয়ে রয়েছে ১৯০টি আসনে। তার মধ্যে বিজেপি এগিয়ে আছে ৮৬টি আসনে এবং জেডিইউ এগিয়ে আছে ৭৬টি আসনে। অন্য দিকে বিরোধীদের ‘মহাগঠবন্ধন’ এগিয়ে আছে ৫১টি আসনে। তার মধ্যে আরজেডি ৩৬টি এবং কংগ্রেস ৬টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
এখনও পিছিয়ে তেজস্বী, তবে কমল ব্যবধান
রাঘোপুরে ব্যবধান কমালেন তেজস্বী যাদব। পঞ্চম রাউন্ডের গণনা শেষে বিজেপি প্রার্থীর চেয়ে ১০৬ আসনে পিছিয়ে রয়েছেন তিনি।
তিন আসনে এগিয়ে এআইএমআইএম!
আসাদউদ্দিন ওয়েইসির দল এআইএমআইএম (মিম) বিহারের তিনটি আসনে এগিয়ে রয়েছে। কমিশনের তথ্য অনুসারে, কোচাধমন, অমৌর এবং বৈসি আসনে এগিয়ে রয়েছে তারা
জেডিইউয়ের লাড্ডুবিলি
পটনায় জেডিইউয়ের সদর দফতরের সামনে লাড্ডু বিলি করতে শুরু করে দিয়েছেন নীতীশ কুমারের দলের কর্মী-সমর্থকেরা। পটনা-সহ বিহারের বিভিন্ন এলাকায় এখন থেকেই জয়োল্লাস শুরু করে দিয়েছেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরাও।
এনডিএ এগিয়ে ১৯০ আসনে!
সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বিহারে ১৯০ আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ জোট। বিরোধীদের মহাগঠবন্ধন এগিয়ে আছে ৪৯টি আসনে। গণনাপর্বের শুরুর দিকে প্রশান্ত কিশোরের জন সুরাজ পার্টি কয়েকটি আসনে এগিয়ে থাকলেও এখন আবার পিছিয়ে পড়েছে তারা।
পিছিয়ে পড়লেন তেজস্বী
প্রথম দিকে এগিয়ে থাকার পরে এ বার পিছিয়ে পড়লেন বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তেজস্বী। তৃতীয় রাউন্ডের গণনা শেষে আরজেডি নেতাকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন রাঘোপুরের বিজেপি প্রার্থী সতীশ কুমার। তৃতীয় রাউন্ড শেষে ১২৭৩ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন তেজস্বী।
১১০০০ ভোটে এগিয়ে জেলবন্দি অনন্ত!
শাসক জোটের মোকামার প্রার্থী অনন্ত সিংহ বর্তমানে খুনের মামলায় জেলবন্দি। ভোটের প্রচারের সময়েই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। তবে এখনও পর্যন্ত গণনার যা আভাস, তাতে প্রার্থীর গ্রেফতারির বিশেষ প্রভাব পড়েনি ইভিএমে। অষ্টম রাউন্ডের গণনা শেষে ১১ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তিনি।
বিহারের গণনায় বিজেপির বাংলা-বার্তা!
এখনও পর্যন্ত ভোট গণনার যা আভাস, তাতে বড় জয়ের পথে এগোচ্ছে বিজেপি এবং জেডিইউয়ের শাসক জোট। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য যত আসন প্রয়োজন, তার চেয়েও অনেক বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে শাসক জোট। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিহারের বেগুসরাই কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক গিরিরাজ সিংহ সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া টুডে’-কে বলেন, “এখানে (বিহারে) আমাদের জয় হয়েছে। এ বার বাংলার পালা।”
ব্যবধান বাড়াচ্ছে শাসক জোট
ব্যবধান ক্রমশ বাড়াচ্ছে এনডিএ। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, ১৮২ আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ। বিরোধীদের ‘মহাগঠবন্ধন’-এর এগিয়ে থাকা আসনগুলি হাতছাড়া হতে শুরু করেছে। বর্তমানে বিরোধী জোট এগিয়ে রয়েছে ৫৮টি আসনে।
হাল ছাড়ছে না কংগ্রেস!
গণনার প্রাথমিক আভাসে খুব একটা ভাল জায়গায় নেই কংগ্রেস। বিরোধী জোট ‘মহাগঠবন্ধন’ও পিছিয়ে পড়েছে। তবে বিহার কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা দেবেন্দ্র যাদব অবশ্য এখনও আশাবাদী। তিনি বলেন, “তেজস্বী যাদবের নেতৃত্বে ‘মহাগঠবন্ধন’ সরকার গড়বে। এটি শুধুই একটি প্রাথমিক আভাস। পরবর্তী সময়ে কী হতে চলেছে, তা কেউই ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারে না।”
বাঁকিপুরে এগিয়ে বিজেপি!
বাঁকিপুর থেকে এগিয়ে রয়েছেন বিহারের বিদায়ী মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা নিতিন নবীন। বেতিয়া থেকে এগিয়ে রয়েছেন রেণু দেবীও।
প্রাথমিক আভাসে প্রত্যয়ী বিজেপি!
গণনার প্রাথমিক আভাসে দেখা যাচ্ছে এনডিএ-র দিকেই পাল্লা ভারী। গণনার এই ছবি প্রকাশ্যে আসতেই জয় নিয়ে প্রত্যয়ী সে রাজ্যের বিজেপি সভাপতি দিলীপ জয়সওয়াল। তাঁর কথায়, “সাধারণ মানুষের মুখ দেখেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে এ বার এনডিএ-ই জয়ী হচ্ছে। এনডিএ আবার সরকার গঠন করতে চলেছে।”
১৪৬ আসনে এগিয়ে এনডিএ!
প্রাথমিক আভাস অনুসারে, ইতিমধ্যে এনডিএ শিবির সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় আসনে এগিয়ে রয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টার হিসাবে এনডিএ এগিয়ে রয়েছে ১৪৬ আসনে। বিরোধীদের ‘মহাগঠবন্ধন’ এগিয়ে আছে ৭৩ আসনে।
#WATCH | #BiharElection2025 | Singer and BJP candidate Maithili Thakur, who is leading from Alinagar, says, "This is like a dream. People have a lot of expectations of me... This will be my first term as an MLA, and I will do my best for my constituency... I will serve my people… pic.twitter.com/eRPaWqvzIE
— ANI (@ANI) November 14, 2025
