Breaking News
 
Jadavpur University Student Death: যাদবপুরে ছাত্রীর মৃত্যুতে চাঞ্চল্য, অনামিকার পরিবারের অভিযোগে খুনের মামলা রুজু! Kharagpur IIT: মাতৃভাষায় প্রযুক্তি শিক্ষা,খড়গপুর আইআইটিতে বাংলাভাষায় উচ্চশিক্ষার নতুন দিগন্ত! Jwala Gutta : মানবিকতায় উজ্জ্বল জ্বালা গুট্টা, অভাবী শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান Calcutta high Court: অবসর নিলেন কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম,নবতম দায়িত্বে বিচারপতি সৌমেন সেন! ISREL-IRAQ Conflict:'যুদ্ধঘোষণা' পশ্চিম এশিয়ার আরেক রাষ্ট্রনেতার, ইজ়রায়েলের বিরুদ্ধে ইসলামি সামরিক জোটের আহ্বান Helencha High School : ছাত্রীদের কুরুচিকর ইঙ্গিত? সহকারী প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, মাথা ফাটল মারধরে!

 

Game

1 hour ago

Jwala Gutta : মানবিকতায় উজ্জ্বল জ্বালা গুট্টা, অভাবী শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান

Jwala Gutta
Jwala Gutta

 

দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক:ব্যাডমিন্টন তারকা জ্বালা গুট্টার অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি একটি সরকারি হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান করেছেন।গত এপ্রিলে জ্বালা এবং তাঁর স্বামী অভিনেতা-প্রযোজক বিষ্ণু বিশালের দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়। এই কন্যা সন্তানের জন্মের পরেই জ্বালা এই উদ্যোগ নিয়েছেন। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে জ্বালা এই খবর জানিয়েছেন।

গত অগস্টে সমাজমাধ্যমে এই খবরটি জানিয়ে জ্বালা লিখেছেন, ‘‘মায়ের দুধ জীবন বাঁচায়। প্রি-ম্যাচিয়োর (যারা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই জন্মায়) এবং অসুস্থ শিশুদের জন্য দুধ দান করলে তাদের জীবন বদলে যেতে পারে। যাঁরা দুধ দান করতে সক্ষম, তাঁরা কোনও কোনও পরিবারের কাছে নায়ক হয়ে যেতে পারেন। এই ব্যাপারে আরও জানুন, এই বক্তব্য শেয়ার করুন এবং মিল্ক ব্যাংকগুলির পাশে দাঁড়ান।’’শুধু প্রি-ম্যাচিয়োর এবং অসুস্থ শিশুদের জন্যই নয়, জ্বালার এই উদ্যোগ মা-হীন সন্তানদের জন্যও। তিনি নিজে গত চার মাস ধরে স্তন্যদুগ্ধ দান করছেন।

অনেকেই বলছেন, জ্বালার এই উদ্যোগের নেপথ্যে তাঁর মেয়ের জন্মের ভূমিকা রয়েছে।কয়েক মাস আগে বিষ্ণু এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, জ্বালার আইভিএফ চিকিৎসা চলছে এবং কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। এই খবর জানার পর অভিনেতা আমির খান তাঁকে নিজের বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান।বিষ্ণু বলেন, ‘‘আমি আর জ্বালা প্রায় দু’বছর ধরে সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। ওর বয়স ৪১ বছর। তাই সেটা সম্ভব হচ্ছিল না। ফলে আমাদের দীর্ঘ আইভিএফ চিকিৎসার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। পাঁচ-ছ’টি ব্যর্থ সাইকেলের পর জ্বালা হাল প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। সেই সময় আমির স্যর পাশে দাঁড়ান। বলেন, ‘সবকিছু ফেলে তোমরা মুম্বই চলে এসো।’ তিনিই আমাদের এক জন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। এবং ১০ মাস ধরে তিনি তাঁর বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে জ্বালাকে রাখেন।’’

এর পর বিষ্ণু বলেন, ‘‘দুই থেকে তিনটি আইভিএফ সাইকেলের পর জ্বালা গর্ভবতী হয়। আমির স্যর না থাকলে আমরা মীরাকে পেতাম না। আমির স্যরকে অনুরোধ করেছিলাম, আমাদের সন্তানের নাম না রাখার জন্য। এই কারণেই আমাদের বিবাহবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সন্তানের কথা বলার সময় জ্বালা কাঁদছিল।’’

You might also like!