Breaking News
 
CJI DY Chandrachud:‘স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী’র চাপে বিচার বিভাগ,সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দেশের ৬০০ আইনজীবীর Lok Sabha Election 2024:মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে অভিজিতের মন্তব্য,মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, কমিশনে তৃণমূল Abhishek Banerjee:মনরেগার মজুরি বৃদ্ধিতেও বাংলাকে বঞ্চনার অভিযোগ তৃণমূলের,শ্বেতপত্র প্রকাশ নিয়ে অভিষেকের খোঁচায় কী বলল বিজেপি? Yusuf Pathan:‘মেহনত করে বিশ্বকাপ জিতেছি’,সেই ছবি ব্যবহারে অন্যের আপত্তি মানতে যাব কেন’! অধীরকে পাল্টা পাঠানের Jayant Kumar Roy:নির্বাচনী প্রচার শুরু জয়ন্ত রায়ের, জল্পেশ মন্দিরে পুজো দিয়ে ভোট ময়দানে জলপাইগুড়ির বিজেপি প্রার্থী Most sixes in a T20 match record:৫২৩ রান ও ৩৮ ছক্কার বিশ্বরেকর্ডের ম্যাচ দেখালো আইপিএল

 

West Bengal

10 months ago

Suvendu Adhikari’s Rally in Malda: শুভেন্দু অধিকারীর সভার জন্য আবার নতুন করে আবেদন করল বিজেপি

Subhendu Adhikari  BJP Leader (File Picture)
Subhendu Adhikari BJP Leader (File Picture)

 

 দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ নিয়মানুযায়ী কোনো সভার অনুমতি পেতে হলে তার জন্য ১৫ দিন আগে অনুমতি পত্র জমা দিতে হয়। মালদহের হবিবপুরে শুভেন্দু অধিকারীর সভার ক্ষেত্রে তা না হওয়ায় শুভেন্দু অধিকারীকে সভার অনুমতি দেয়নি কলকাতা হাই কোর্ট। 

শনিবার ২৭ মে মালদহের মানিকচকের মথুরাপুর এবং হবিবপুরের কেন্দপুকুরে শুভেন্দুর জনসভা হওয়ার কথা ছিল। বিজেপির দাবি, প্রথমে দুই জায়গাতেই সভার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। সভায় মাইক বাজানোর অনুমতি দিয়েছিলেন মহাকুমাশাসকও। কিন্তু এর পরেই হবিবপুরের পুলিশ জানিয়ে দেয়, সভায় অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। নিয়ম মেনে ১৫ দিন আগে সভার অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু বিজেপি মাত্র ১০ দিন আগে অনুমতি চেয়ে আবেদন করে। এ ছাড়াও একই দিনে মানিকচকেও শুভেন্দুর সভা থাকায় নিরাপত্তার কারণে একটি সভার অনুমতি দেওয়া যায়নি।

এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। কিন্তু আদালতও বিজেপির আবেদনে সাড়া দেয়নি। বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর অবসরকালীন বেঞ্চ মামলাটি শোনার পর জানিয়ে দেয়, নিয়ম মেনে অনুমতি চাওয়া হয়নি। মামলাটি খারিজও করে দেন বিচারপতি। এর পরেই ১২ জুন সভা করতে চেয়ে নতুন করে আবেদন করল বিজেপি। তাদের দাবি, শাসক তৃণমূল ষড়যন্ত্র করে শুভেন্দুর সভা আটকে দিয়েছে। 

উত্তর মালদা সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত বলেন, ‘‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ারে লোক হয়নি। ওরা ভয় পেয়েছে। শুভেন্দু অধিকারীর সভা হলে তৃণমুল বলে কিছু থাকবে না। পঞ্চায়েতে আসন পাবে না। তাই তাঁর সভার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। সেই কারণে তৃণমূলের অঙ্গুলিহেলনে বিরোধী দলনেতার সভার অনুমতি দিল না পুলিশ।’’

পাল্টা তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সী বলেন, ‘‘আমরা কোথাও সভা করতে বাধা দিইনি। তৃণমূলের ঘারে দোষ চাপানো হচ্ছে! ওরা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে একশোটা সভা করেছে। কেউ কোথাও বাধা দেয়নি। ওরা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়। ওরা আইন মানে না। সঠিক ভাবে আবেদন না করায় অনুমতি পায়নি। এরা কথাও গেলে মানুষ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে যান।’’

You might also like!