Breaking News
 
Jadavpur University Student Death: যাদবপুরে ছাত্রীর মৃত্যুতে চাঞ্চল্য, অনামিকার পরিবারের অভিযোগে খুনের মামলা রুজু! Kharagpur IIT: মাতৃভাষায় প্রযুক্তি শিক্ষা,খড়গপুর আইআইটিতে বাংলাভাষায় উচ্চশিক্ষার নতুন দিগন্ত! Jwala Gutta : মানবিকতায় উজ্জ্বল জ্বালা গুট্টা, অভাবী শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান Calcutta high Court: অবসর নিলেন কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম,নবতম দায়িত্বে বিচারপতি সৌমেন সেন! ISREL-IRAQ Conflict:'যুদ্ধঘোষণা' পশ্চিম এশিয়ার আরেক রাষ্ট্রনেতার, ইজ়রায়েলের বিরুদ্ধে ইসলামি সামরিক জোটের আহ্বান Helencha High School : ছাত্রীদের কুরুচিকর ইঙ্গিত? সহকারী প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, মাথা ফাটল মারধরে!

 

West Bengal

1 year ago

Ram Mandir: আচমকা মাছ-মাংসের দোকান বন্ধে চরম ভোগান্তি!

Sudden closure of fish and meat shop extreme suffering
Sudden closure of fish and meat shop extreme suffering

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ সোমবার সকালে আমলাদহি বাজারে মাছ কিনতে এসে চিত্তরঞ্জন সংলগ্ন কল্যাণ গ্রামের বাসিন্দা তৃপ্তি দাস দেখলেন একটিও মাছের দোকান খোলা নেই। আবার মাংস কিনতে গিয়েও একই সমস্যার সম্মুখীন হতে হল। শেষপর্যন্ত তিনি ফিরে গেলেন রূপনারায়ণপুরের বাজারে। সেখান থেকে কেনেন মাছ। এই সমস্যায় কেবল তৃপ্তি একা ভোগেননি, বরং তৃপ্তির মতো এদিন অনেকেই চিত্তরঞ্জনে মাছ, মাংস কিনতে এসে খালি হাতে ফিরেছেন।

কিন্তু কেন এই সমস্যা ঘটল গতকাল? আসলে গতকাল ছিল বিয়ের ডেট, বিয়েবাড়ির মাছ-মাংসের অর্ডার পৌঁছে দেওয়া গেছে। তবে একটু ভোগান্তি এই আর কি। সাধারণ ব্যবসায়ীরা আবার বলেছেন রামমন্দির উদ্বোধনের আবহেই আগাম কোনও নোটিস ছাড়া দোকান বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে এই বিষয়ে রেল প্রশাসনের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। সিটুর পক্ষ থেকে চিত্তরঞ্জনের জেনারেল ম্যানেজারের সচিবের কাছে লিখিত ভাবে এর প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়েছে, চিত্তরঞ্জন মিনি ভারতবর্ষ। আগামী দিনে যাতে এমন না হয় সেটা লক্ষ্য রাখতে হবে।

এদিকে, আমলাদহি বাজারে প্রায় ৪০টি মৎস্য ব্যবসায়ী সদস্যদের সংগঠনের প্রধান ভূপাল নন্দী জানান, এদিন সকালে তাঁদের কাছে আরপিএফের আধিকারিকরা এসে অনুরোধ করেন যাতে আজ তাঁদের দোকানগুলি বন্ধ রাখা হয়। এটা নাকি উপর মহলের নির্দেশ। ভূপাল বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে শেষপর্যন্ত আরপিএফের কমান্ডেন্ট সাহেবের সঙ্গে ফোনে কথা হয়। তিনি আমাদের আবেদন শুনে মৌখিক ভাবে জানিয়ে দেন, বিয়েবাড়ির যা অর্ডার আছে সেটা পাঠিয়ে দিয়ে দোকান বন্ধ করে দিতে হবে। খুচরো বিক্রি যাতে কেউ না করে। আইএনটিইউসি-র দু’জন প্রতিনিধি এ নিয়ে আরপিএফের সঙ্গে আলোচনা করলেও তাতে খুব একটা লাভ হয়নি। তাই বিয়েবাড়ির অর্ডারটুকু পৌঁছে দিয়ে দোকান বন্ধ রাখতে হয়েছে। আরপিএফের কাছে আমরা অনুরোধ করেছি, আগামী দিনে যদি এরকম কোনও সিদ্ধান্ত হয় তা হলে অন্তত একদিন আগে জানাতে, তা হলে আমাদের আর্থিক ক্ষতি হবে না।’

You might also like!