দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ শরীর ও স্বাস্থ্যের হাল ফেরাতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত আপেলের জুস খেতেই হবে। তাতে যেমন সার্বিক স্বাস্থ্যের হাল ফিরবে, ঠিক তেমনই বশে থাকবে হাই প্রেশার। কারণ এই পানীয়ে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেনলের ভাণ্ডার। আর এই দুই উপাদান কিন্তু উচ্চ রক্তচাপকে বশে আনার কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই হাইপারটেনশনে ভুক্তভোগীদের নিয়মিত অ্যাপেল জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
হাই ব্লাড প্রেশরাকে বাগে আনার কাজে বিটের রসের জুড়ি মেলা ভার। কারণ এতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং নাইট্রেটের মতো উপকারী দুই উপাদান, যেগুলি কিনা হাই প্রেশারকে অনায়াসে বশে রাখতে পারে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত এই সবজির রস করে খেলে কমবে ওজন, এমনকী কন্ট্রোলে থাকবে সুগারও। তাই সুস্থ-সবল জীবন কাটাতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত বিটের জুস খেতেই হবে।
দুধ হল একটি সুষম পানীয়। কারণ এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। তাই সার্বিক স্বাস্থ্যের হাল ফেরাতে চাইলে নিয়মিত দুধ খেতেই হবে। শুধু তাই নয়, এতে মজুত পটাশিয়ামের গুণে অনায়াসে ব্লাড প্রেশারকে বশে রাখতে পারবেন। তবে দুধ খেয়ে প্রেশারকে বশে আনতে চাইলে ফ্যাট যুক্ত দুধের পরিবর্তে লো ফ্যাট মিল্ক খেতে হবে। তাতেই পাবেন একাধিক উপকার।
এই ফলে রয়েছে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। আর এই দুই উপাদান কিন্তু ব্লাড প্রেশারকে বশে রাখার কাজে সিদ্ধহস্ত। শুধু তাই নয়, এই দুই উপাদানের গুণে একাধিক ক্রনিক অসুখও শরীরের কাছে ঘেঁষতে পারবে না। তাই শরীর ও স্বাস্থ্যের হাল ফেরাতে চাইলে নিয়মিত এক গ্লাস বেদনার রস খেয়ে রসনাতৃপ্তি করে নিন। আশা করছি, এই কাজটা সেরে ফেললেই আপনাকে আর রোগব্যাধি বিরক্ত করতে পারবে না।
আমাদের মধ্যে অনেকেই প্রতিদিন কম পরিমাণে জলপান করেন। আর এই কারণেই তাঁদের প্রেশার বাড়ে। তাই এই গরমে সুস্থ-সবল জীবন কাটাতে চাইলে আপনাকে জল খাওয়া বাড়তে হবে। তাতেই প্রেশারকে কিছুটা হলেও কন্ট্রোলে রাখতে পারবেন।
তবে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ থাকলে অহেতুক বেশি জল খাবেন না। এই ভুলের ফাঁদে পা দিলে কিন্তু আদতে ভুগতেই হবে।