Breaking News
 
India vs Australia: শ্রেয়স-রোহিতের দৃঢ়তা, হর্ষিতের দুরন্ত ব্যাটিং; অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো রান ভারতের Kolkata:প্রেমালাপের সুযোগে সর্বনাশ! ডেটিং অ্যাপের তরুণীর দেওয়া পানীয় খেয়ে খোয়ালেন সোনা-টাকা Mamata Banerjee:ভাইফোঁটায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিশেষ উপহার: ‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা’, নতুন গানে বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী EC:কমিশনের কাজ প্রত্যাখ্যান! দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করায় ছ’শোর বেশি বিএলওকে শোকজ Tejaswi yadav :জোটের ঐক্য বজায় রাখতে কংগ্রেসের 'আত্মবলিদান'! বিহারে তেজস্বীই 'ইন্ডিয়া'-র মুখ্যমন্ত্রী মুখ Twinkle Khanna Andt Karan Johar : টুইঙ্কলের প্রশ্নে বিপাকে করণ? রাখঢাক না করে বললেন, কত বছর বয়সে হারান ভার্জিনিটি

 

Festival and celebrations

3 months ago

Jagannath Rath Yatra: রথের দড়ি ছুঁতে পারলেই জীবনে বিরাট প্রাপ্তি হয়? কী ফল মেলে এই দড়ি টানলে - জানুন বিস্তারিত!

Jagannath Rath Yatra 2025
Jagannath Rath Yatra 2025

 

দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক:  রথের রশিতে টান দিলেই হবে পূণ্যলাভ— এই বিশ্বাস চিরকালীন। দেশ জুড়ে শুরু হতে চলেছে রথযাত্রার উৎসব। সমুদ্র তীরবর্তী শহর পুরীর জগন্নাথ মন্দির হল বিষ্ণুর চারধামের অন্যতম। বাকি তিন ধাম হল বদ্রীনাথ, দ্বারকা ও রামেশ্বরম। মনে করা হয় দ্বারকার শ্রীকৃষ্ণই পুরীতে জগন্নাথ রূপে বিরাজ করছেন। পুরীর প্রধান উত্‍সব হল রথযাত্রা। রথের দিন তিনটি আলাদা রথ সাজিয়ে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। এই রথযাত্রা দেখতে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থী পুরীতে ভিড় করেন। আমাদের প্রতিবেশী রাজ্য ওডিশার উত্‍সব হলেও রথযাত্রা ঘিরে যথেষ্ট উন্মাদনা রয়েছে বাঙালিদের মধ্যেও। বিভিন্ন মন্দির থেকে এখানে রথ বের করা হয়। রথের দিন ছোট কাঠের রথ ফুল-পাতা দিয়ে সাজিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে কচি-কাঁচারাও।

জগন্নাথদেব যে রথে চড়ে মাসির বাড়ি যান, তার নাম নন্দীঘোষ, বলরাম বা বলভদ্রের রথের নাম তালধ্বজ এবং সুভদ্রার রথের নাম দেবদলন বা পদ্মধ্বজ। ভক্তদের মনে প্রচলিত বিশ্বাস, রথের রশি একবার ছুঁতে পারলে প্রচুর পূণ্যলাভ হয়। সেই কারণে রথের রশি একটু স্পর্শ করতে অনেক সময় হুড়োহুড়ি পড়ে যায় ভক্তদের মধ্যে। শুধু রথের রশি একবার স্পর্শ করতেই প্রতি বছর রথের সময় বহু মানুষ পুরী যান। কিন্তু কেন রথের দড়ি একবার স্পর্শ করতে মানুষের মনে এত আকুলতা, তা জানেন কি?


হিন্দুধর্মের বিশ্বাস অনুসারে জগন্নাথদেবের রথ হল স্বয়ং দেবতার মূর্ত প্রতীক। তাই রথের সামনে রাস্তার উপরেই সাষ্টাঙ্গে লুটিয়ে পড়ে প্রণাম করেন বহু মানুষ। বছরে এই একবারই ভক্তদের দর্শন দেওয়ার জন্য ঈশ্বর স্বয়ং মন্দিরের বাইরে বেরিয়ে আসেন। পুরী হোক বা মাহেশ, অথবা কলকাতায় ইসকনের রথ, একবার তার দড়ি স্পর্শ করতেই সর্বত্রই ব্যাকুল থাকেন ভক্তরা। ভক্তদের মনের বিশ্বাস যে রথের রশি একবার স্পর্শ করলে সমস্ত পাপ মুছে যায় এবং জন্ম-মৃত্যুর শৃঙ্খল থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অর্থাত্‍ মনে করা হয়, যে ব্যক্তি রথের দড়ি টানার সুযোগ পান, তাঁকে পুর্নজন্মের কষ্ট পেতে হয় না। সেই কারণে কয়েক দশক আগেও ভক্তদের মধ্যে রথের চাকার নীচে প্রাণ বিসর্জন দেওয়ার প্রবণতা ছিল। তবে এই ধরনের ঘটনা এড়াতে প্রশাসন নানা ব্যবস্থা নিয়েছে।


You might also like!